নারীদের
কাছে
সোনার
গয়নাই
সবচেয়ে
পছন্দের।
সোনার
গয়না
দীর্ঘদিন
ব্যবহারের
ফলে
বেশ
ময়লা
হয়ে
যায়।
আবার
অনেকদিন
আলমারিতে
বন্ধ
অবস্থায়
থাকলেও
তার
ঔজ্জ্বল্য
হারায়।
প্রতিবার
দোকানে
দিয়ে
সেগুলো
পরিষ্কার
করানো
বেশ
খরচসাপেক্ষ
ব্যাপার।
তাই
রাসায়নিক
দ্রব্য
ব্যবহার
না
করে
বাড়িতে
ঘরোয়া
পদ্ধতিতে
সোনা
গয়না
পরিষ্কার
করতে
পারেন।
তাই
জেনে
রাখুন
বাড়িতে
কীভাবে
সোনার
গয়না
পরিষ্কারের
করবেন-
ডিটারজেন্ট
ও
রিঠা
ফল
একটি
পাত্রের
মধ্যে
গরম
পানিতে
রিঠা
ফল
ও
জেট
ডিটারজেন্ট
মিশিয়ে
গয়নাগুলো
ডুবিয়ে
রাখুন
১৫-২০
মিনিট।
ব্রাশ
দিয়ে
ঘষে
ময়লাগুলোকে
পরিষ্কার
করুন।
এরপর
ঠান্ডা
পানি
দিয়ে
ধুয়ে
ফেলুন।
শুকনো
কাপড়
বা
তোয়ালের
ওপর
ধীরে
ধীরে
বিছিয়ে
নিন।
এরপর
রোদ
ও
খোলা
বাতাসে
রেখে
শুকিয়ে
নিন।
হ্যান্ড
স্যানিটাইজার
দিয়ে
অ্যালকোহল
দিয়ে
সোনার
গয়না
পরিষ্কার
করতে
পারেন।
তবে
অ্যালকোহল
সরাসরি
ব্যবহার
না
করে
হ্যান্ড
স্যানিটাইজার
ব্যবহার
করতে
পারেন।
সোনার
গয়নাগুলো
কয়েক
মিনিটের
জন্য
হ্যান্ড
স্যানিটাইজারে
ডুবিয়ে
রেখে
অ্যালকোহল
দিয়ে
গয়না
ধুয়ে
নিতে
হবে।
এরপর
নরম
কাপড়
দিয়ে
আলতো
করে
মুছে
ফেলতে
হবে।
এতে
করে
ধীরে
ধীরে
গয়না
আগের
নতুন
রূপ
ফিরে
পাবে।
ভিনিগার
এবং
বেকিং
সোডা
ভিনিগার
ও
বেকিং
সোডার
মিশ্রণেও
সোনা
পরিষ্কার
করা
যায়।
২
চামচ
ভিনিগার
এবং
আধা
চামচ
বেকিং
সোডা
অল্প
গরম
পানিতে
মিশিয়ে
নিন।
মিশ্রণটি
সাবানের
মতো
করে
একটি
নরম,
নতুন
টুথব্রাশ
বা
বেবি
টুথব্রাশ
দিয়ে
গয়নার
সারা
গায়ে
লাগান।
কিছুক্ষণ
পর
আলতো
করে
ঘষে
ঠান্ডা
পানিতে
ধুয়ে
ফেলুন।
গয়না
যদি
বেশি
ময়লা
হয়
তাহলে
এই
পেস্টটি
লাগানোর
আগে
গয়নাগুলো
শুধু
ভিনিগারে
কিছুক্ষণ
ডুবিয়ে
রাখুন।
ময়লা
উঠে
যাবে।
পরিষ্কার
করার
পর
ভালো
করে
পানি
দিয়ে
ধুয়ে
নেবেন।
তবে
গয়নাতে
পাথর
বসানো
থাকলে
এই
মিশ্রণ
ব্যবহার
না
করাই
ভালো।
হলুদ
পানি
দুই
চামচ
হলুদ
পানিতে
দিয়ে
এক
ঘণ্টা
ডুবিয়ে
রাখুন
।
তারপর
ভালো
করে
ধুয়ে
নিলে
গয়নার
উজ্জ্বলতা
ফিরে
আসে।
এছাড়া
সরিষার
তেল
এবং
হলুদ
গুঁড়া
একসঙ্গে
মিশিয়ে
সেটি
দিয়ে
মাজলে
চকচকে
হয়ে
যায়।
সোনার
গয়নায়
দামি
রত্ন
বসানো
থাকলে
খেয়াল
রাখতে
হবে।
সময়ের
সঙ্গে
সঙ্গে
সেটি
বিবর্ণ
হয়ে
যায়।
সূত্র:
হিন্দুস্তান
টাইমস
এসএকেওয়াই/কেএসকে/জেআইএম
অনলাইন
নিউজ
পোর্টাল
জাগোনিউজ২৪.কমে
লিখতে
পারেন
আপনিও।
লেখার
বিষয়
ফিচার,
ভ্রমণ,
লাইফস্টাইল,
ক্যারিয়ার,
তথ্যপ্রযুক্তি,
কৃষি
ও
প্রকৃতি।
আজই
আপনার
লেখাটি
পাঠিয়ে
দিন
[email protected]
ঠিকানায়।