০২:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রশ্নফাঁসে জড়িত থাকায় চবি শিক্ষক দুই বছর নিষিদ্ধ

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ০৬:০০:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অগাস্ট ২০২৫
  • 21

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) সাবেক প্রক্টর ও পরীক্ষা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী আজগর চৌধুরীকে দুই বছরের জন্য সব ধরনের একাডেমিক পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রশ্নফাঁসের ঘটনার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

শুক্রবার (১ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৫৯তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সোমবার (৪ আগস্ট) বিষয়টা জানা যায়।

২০২৪ সালের ৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত চতুর্থ বর্ষের ৪১৯ নম্বর কোর্স পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটে। পরীক্ষা শুরুর আগেই শিক্ষার্থীদের হাতে থাকা প্রশ্নপত্র হুবহু মূল প্রশ্নের সঙ্গে মিলে যায়। তাৎক্ষণিকভাবে পরীক্ষা স্থগিত এবং বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আল আমিনকে আহ্বায়ক করে চার সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠিত হয়।

তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে পরীক্ষা কমিটির সভাপতির দায়িত্বহীনতা এবং প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে পর্যাপ্ত সতর্কতা অবলম্বন না করাই মূলত এ ঘটনার জন্য দায়ী বলে উল্লেখ করা হয়।

সিন্ডিকেট সদস্য মোহাম্মদ আলী জাগো নিউজকে বলেন, ওনার যে ধরনের অপরাধ তার জন্য শাস্তিটা একটু কম হওয়া উচিত ছিল।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম জগো নিউজকে বলেন, অধ্যাপক আলী আজগর চৌধুরী আগামী দুই বছরের জন্য সব ধরনের পরীক্ষাসংক্রান্ত কার্যক্রম থেকে বিরত থাকবে।

এ বিষয়ে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী আজগর চৌধুরীকে একাধিকবার ফোন করা হলে তিনি রিসিভ করেনি।

সোহেল রানা/এএইচ/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।

ট্যাগঃ

প্রশ্নফাঁসে জড়িত থাকায় চবি শিক্ষক দুই বছর নিষিদ্ধ

আপডেট সময়ঃ ০৬:০০:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অগাস্ট ২০২৫

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) সাবেক প্রক্টর ও পরীক্ষা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী আজগর চৌধুরীকে দুই বছরের জন্য সব ধরনের একাডেমিক পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রশ্নফাঁসের ঘটনার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

শুক্রবার (১ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৫৯তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সোমবার (৪ আগস্ট) বিষয়টা জানা যায়।

২০২৪ সালের ৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত চতুর্থ বর্ষের ৪১৯ নম্বর কোর্স পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটে। পরীক্ষা শুরুর আগেই শিক্ষার্থীদের হাতে থাকা প্রশ্নপত্র হুবহু মূল প্রশ্নের সঙ্গে মিলে যায়। তাৎক্ষণিকভাবে পরীক্ষা স্থগিত এবং বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আল আমিনকে আহ্বায়ক করে চার সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠিত হয়।

তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে পরীক্ষা কমিটির সভাপতির দায়িত্বহীনতা এবং প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে পর্যাপ্ত সতর্কতা অবলম্বন না করাই মূলত এ ঘটনার জন্য দায়ী বলে উল্লেখ করা হয়।

সিন্ডিকেট সদস্য মোহাম্মদ আলী জাগো নিউজকে বলেন, ওনার যে ধরনের অপরাধ তার জন্য শাস্তিটা একটু কম হওয়া উচিত ছিল।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম জগো নিউজকে বলেন, অধ্যাপক আলী আজগর চৌধুরী আগামী দুই বছরের জন্য সব ধরনের পরীক্ষাসংক্রান্ত কার্যক্রম থেকে বিরত থাকবে।

এ বিষয়ে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী আজগর চৌধুরীকে একাধিকবার ফোন করা হলে তিনি রিসিভ করেনি।

সোহেল রানা/এএইচ/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।