১২:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফখরের ফিফটি আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের লড়াকু পুঁজি

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ০৬:০৩:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 14

আরও একবার ব্যাটিংয়ে দুর্বলতা ফুটে উঠলো পাকিস্তানের। মান বাঁচালেন ফখর জামান আর শাহিন শাহ আফ্রিদি। ফখরের মারকুটে ফিফটি আর আফ্রিদির শেষের ক্যামিওতে ভর করেই বাঁচামরার ম্যাচে ৯ উইকেটে ১৪৬ রান তুলেছে পাকিস্তান। অর্থাৎ জিততে হলে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে করতে হবে ১৪৭।

দুবাইয়ে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে প্রথম ওভারেই ধাক্কা খায় পাকিস্তান। রানের খাতা খোলার আগেই ডিপ থার্ডম্যানে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন সাইম আইয়ুব (২ বলে ০)। এ নিয়ে এশিয়া কাপে তিন ম্যাচেই ডাক মারলেন এই ওপেনার।

শাহিবজাদা ফারহান ১২ বল খেলে মাত্র ৫ রান করে উচ্চাভিলাষী শট খেলতে গিয়ে হন জুনায়েদ সিদ্দিকির দ্বিতীয় শিকার। ৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে বসে পাকিস্তান।

তৃতীয় উইকেটে ফখর জামান আর সালমান আগা ৫১ বলে ৬১ রানের জুটিতে বিপদ অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছিলেন। ২৭ বলে ধীরগতির ২০ রান করে সালমান ফিরলে ভাঙে এই জুটি। এরপর আবার বিপদে পড়ে পাকিস্তান।

ফিফটি করেই সাজঘরের পথ ধরেন ফখর। ৩৬ বলে তার ৫০ রানের ইনিংসে ছিল ২ চার আর ৩ ছক্কার মার।

সিমরানজিত সিংয়ের শিকার হয়ে হাসান নেওয়াজ ৩ আর খুশদিল শাহ ফেরেন ৪ করেই। একশর আগে (৯৩ রানে) ৬ উইকেট হারায় পাকিস্তান।

৪ রানে আউট হন মোহাম্মদ নেওয়াজও। ঝড় তুলতে গিয়ে ১৪ বলে ১৮ রানের ইনিংস খেলে জুনায়েদের বলে বোল্ড হন মোহাম্মদ হারিস।

ভারত ম্যাচের মতো শেষদিকে এসে ঝড় তুলে দলকে লড়াকু পুঁজি এনে দেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। ১৪ বলে ৩ চার আর ২ ছক্কায় ২৯ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি।

আরব আমিরাতের জুনায়েদ সিদ্দিকি মাত্র ১৮ রানে নেন ৪টি উইকেট। ২৬ রানে ৩ উইকেট শিকার সিমরানজিত সিংয়ের।

এমএমআর/ইএ

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন jagofeature@gmail.com ঠিকানায়।

ট্যাগঃ

ফখরের ফিফটি আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের লড়াকু পুঁজি

আপডেট সময়ঃ ০৬:০৩:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আরও একবার ব্যাটিংয়ে দুর্বলতা ফুটে উঠলো পাকিস্তানের। মান বাঁচালেন ফখর জামান আর শাহিন শাহ আফ্রিদি। ফখরের মারকুটে ফিফটি আর আফ্রিদির শেষের ক্যামিওতে ভর করেই বাঁচামরার ম্যাচে ৯ উইকেটে ১৪৬ রান তুলেছে পাকিস্তান। অর্থাৎ জিততে হলে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে করতে হবে ১৪৭।

দুবাইয়ে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে প্রথম ওভারেই ধাক্কা খায় পাকিস্তান। রানের খাতা খোলার আগেই ডিপ থার্ডম্যানে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন সাইম আইয়ুব (২ বলে ০)। এ নিয়ে এশিয়া কাপে তিন ম্যাচেই ডাক মারলেন এই ওপেনার।

শাহিবজাদা ফারহান ১২ বল খেলে মাত্র ৫ রান করে উচ্চাভিলাষী শট খেলতে গিয়ে হন জুনায়েদ সিদ্দিকির দ্বিতীয় শিকার। ৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে বসে পাকিস্তান।

তৃতীয় উইকেটে ফখর জামান আর সালমান আগা ৫১ বলে ৬১ রানের জুটিতে বিপদ অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছিলেন। ২৭ বলে ধীরগতির ২০ রান করে সালমান ফিরলে ভাঙে এই জুটি। এরপর আবার বিপদে পড়ে পাকিস্তান।

ফিফটি করেই সাজঘরের পথ ধরেন ফখর। ৩৬ বলে তার ৫০ রানের ইনিংসে ছিল ২ চার আর ৩ ছক্কার মার।

সিমরানজিত সিংয়ের শিকার হয়ে হাসান নেওয়াজ ৩ আর খুশদিল শাহ ফেরেন ৪ করেই। একশর আগে (৯৩ রানে) ৬ উইকেট হারায় পাকিস্তান।

৪ রানে আউট হন মোহাম্মদ নেওয়াজও। ঝড় তুলতে গিয়ে ১৪ বলে ১৮ রানের ইনিংস খেলে জুনায়েদের বলে বোল্ড হন মোহাম্মদ হারিস।

ভারত ম্যাচের মতো শেষদিকে এসে ঝড় তুলে দলকে লড়াকু পুঁজি এনে দেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। ১৪ বলে ৩ চার আর ২ ছক্কায় ২৯ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি।

আরব আমিরাতের জুনায়েদ সিদ্দিকি মাত্র ১৮ রানে নেন ৪টি উইকেট। ২৬ রানে ৩ উইকেট শিকার সিমরানজিত সিংয়ের।

এমএমআর/ইএ

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন jagofeature@gmail.com ঠিকানায়।