০৭:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিক্ষকদের নিয়ে অশালীন মন্তব্য, ছাত্রদল নেতার চারিত্রিক সনদ বাতিল

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ০৬:০২:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 15

শিক্ষকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ও মানহানিকর মন্তব্য করায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রদলের এক নেতার বিভাগীয় চারিত্রিক সনদপদত্র ও প্রশংসাপত্র বাতিল করা হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে তার শৃঙ্খলাবিরোধী কার্যক্রমের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছে বিভাগীয় অ্যাকাডেমিক কমিটি।

সোমবার (২৮ সেপ্টেম্বর) রাতে উর্দু বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। গত ২৪ সেপ্টেম্বর বিভাগটির অ্যাকাডেমিক কমিটিতে এ সিদ্ধান্ত নেন বিভাগের শিক্ষকরা।

অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা বুলবুল রহমান উর্দু বিভাগের ২০১৩-১৪ শিক্ষার্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি শাখা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি।

জানা যায়, গত ২৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে উর্দু বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ শহীদুল ইসলাম ও একই বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নাসির উদ্দিনকে নিয়ে ফেসবুকে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় মন্তব্য করেন বুলবুল রহমান। উপাচার্যের অনুগত আখ্যা দেওয়ার পাশাপাশি তাদের নিয়ে আপত্তিকর ও অশালীন মন্তব্য করেন তিনি।

বিভাগীয় অ্যাকাডেমিক কমিটির সূত্র থেকে জানা যায়, উর্দু বিভাগে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হলে বুলবুল রহমান যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও (বিজ্ঞপ্তির শর্ত ছিল ৩.৫০ পেতে হবে কিন্তু তার অনার্সে প্রাপ্ত সিজিপিএ ৩.৩৫) আবেদন করেন। বিজ্ঞপ্তির শর্ত পূরণ না করায় আবেদনপত্র বাছাইকালে তার আবেদন বাতিল হলে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে বিভাগীয় সভাপতিসহ পরিকল্পনা কমিটির সদস্যদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা ও অসদাচরণ করাসহ বিভিন্নভাবে হুমকি-ধামকি দেন। শিক্ষক নিয়োগ বোর্ড বন্ধ করতে গত ১১ আগস্ট সিন্ডিকেট সভা চলাকালীন উপাচার্যের বাসভবনের মূলফটকে তালা লাগিয়ে দেন ছাত্রদলের এ নেতা।

শিক্ষকদের নিয়ে অশালীন মন্তব্য, ছাত্রদল নেতার চারিত্রিক সনদ বাতিল

অভিযোগ রয়েছে, তার আচরণে উর্দু বিভাগের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে। একটি বৃহৎ ছাত্রসংগঠনের পদে থাকায় তার ফেসবুক পোস্ট ও হুমকির কারণে উর্দু বিভাগের শিক্ষকরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।

জানা যায়, ন্যক্কারজনক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় অ্যাকাডেমিক কমিটির সিদ্ধান্তে বিভাগ থেকে তার বুলবুল রহমানের প্রশংসাপত্র, চারিত্রিক সনদপত্র ও সকল প্রত্যয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। ভবিষ্যতে বিভাগ থেকে তাকে কোনোপ্রকার প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হবে না। বিভাগে তাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয় ও ভবিষ্যতে তিনি বিভাগের কোনো কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না বলে সিদ্ধান্ত হয়।

এছাড়া শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ড, শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ফেসবুকে অসত্য, অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ ভাষায় পোস্ট করায় তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে উপাচার্যের কাছে আহ্বান জানায় বিভাগীয় অ্যাকাডেমিক কমিটি।

অ্যাকাডেমিক কমিটির সভার সিদ্ধান্ত সংক্রান্ত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘ফেসবুকে বুলবুল রহমান নামক পেজে উপাচার্য অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকীবকে জড়িয়ে বিভাগীয় সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ শহীদুল ইসলাম ও বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নাসির উদ্দিনের বিরুদ্ধে অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ ভাষা ব্যবহার এবং অসত্য অভিযোগ করে পোস্ট করেন, যা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও মানহানিকর। অ্যাকাডেমিক কমিটি মনে করে, বুলবুল রহমানের পোস্টের মাধ্যমে উল্লিখিত দুইজন শিক্ষকের ব্যক্তিগত মানহানির পাশাপাশি উর্দু বিভাগের সকল শিক্ষকের সম্মানহানি করা হয়েছে। এতে উর্দু বিভাগের শিক্ষকগণ অত্যন্ত ব্যথিত ও মর্মাহত।’

তার বিভিন্ন সময়ের কর্মকাণ্ড তুলে ধরে বলা হয়, ‘এসব কার্যক্রমে উর্দু বিভাগের পাশাপাশি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুণ্ন হয়। তার এসব শৃঙ্খলাবিরোধী ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে প্রমাণিত হয় যে, তিনি একজন দুষ্কৃতকারী। তিনি একটি বৃহৎ ছাত্র সংগঠনের পদে থাকায় তার ফেসবুক পোস্ট ও হুমকির কারণে উর্দু বিভাগের সিনিয়র শিক্ষকগণ শিক্ষকগণ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তাই বিভাগীয় অ্যাকাডেমিক কমিটি তার এসব কর্মকাণ্ডে ও অশালীন ফেসবুক পোস্টের তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছে ও অসত্য অভিযোগের প্রতিবাদ জানাচ্ছে।’

এ বিষয়ে অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা বুলবুল রহমান বলেন, ‘চারিত্রিক সনদ বাতিলের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। তবে তারা মনগড়া কোনো সিদ্ধান্ত নিলে তো আর হবে না। আমাকে এ বিষয়ে কেউ ডাকেনি ও কেউ জানতেও চায়নি। তবে আমি বিভাগের শিক্ষকদের নিয়ে পোস্ট দিয়েছি, তারা আমাকে মার্কস কম দিয়েছেন। এছাড়াও অ্যাকাডেমিক মিটিংয়ে সব শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন না।’

বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘শিক্ষকদের নিয়ে এমন বাজে মন্তব্য কোনোভাবেই কাম্য না। অবৈধভাবে নিজের স্বার্থ হাসিলে ব্যর্থ হয়ে তিনি শিক্ষকদের কুকুরের সঙ্গে তুলনা করেছেন, যা শুধু আমাদের জন্য নয় বরং সব শিক্ষকদের জন্য অবমাননাকর। আমরা প্রশাসন থেকে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করছি।’

মনির হোসেন মাহিন/এমএন/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন jagofeature@gmail.com ঠিকানায়।

ট্যাগঃ

ফরিদপুরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাল্টাপাল্টি মামলা

শিক্ষকদের নিয়ে অশালীন মন্তব্য, ছাত্রদল নেতার চারিত্রিক সনদ বাতিল

আপডেট সময়ঃ ০৬:০২:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

শিক্ষকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ও মানহানিকর মন্তব্য করায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রদলের এক নেতার বিভাগীয় চারিত্রিক সনদপদত্র ও প্রশংসাপত্র বাতিল করা হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে তার শৃঙ্খলাবিরোধী কার্যক্রমের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছে বিভাগীয় অ্যাকাডেমিক কমিটি।

সোমবার (২৮ সেপ্টেম্বর) রাতে উর্দু বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। গত ২৪ সেপ্টেম্বর বিভাগটির অ্যাকাডেমিক কমিটিতে এ সিদ্ধান্ত নেন বিভাগের শিক্ষকরা।

অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা বুলবুল রহমান উর্দু বিভাগের ২০১৩-১৪ শিক্ষার্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি শাখা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি।

জানা যায়, গত ২৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে উর্দু বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ শহীদুল ইসলাম ও একই বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নাসির উদ্দিনকে নিয়ে ফেসবুকে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় মন্তব্য করেন বুলবুল রহমান। উপাচার্যের অনুগত আখ্যা দেওয়ার পাশাপাশি তাদের নিয়ে আপত্তিকর ও অশালীন মন্তব্য করেন তিনি।

বিভাগীয় অ্যাকাডেমিক কমিটির সূত্র থেকে জানা যায়, উর্দু বিভাগে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হলে বুলবুল রহমান যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও (বিজ্ঞপ্তির শর্ত ছিল ৩.৫০ পেতে হবে কিন্তু তার অনার্সে প্রাপ্ত সিজিপিএ ৩.৩৫) আবেদন করেন। বিজ্ঞপ্তির শর্ত পূরণ না করায় আবেদনপত্র বাছাইকালে তার আবেদন বাতিল হলে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে বিভাগীয় সভাপতিসহ পরিকল্পনা কমিটির সদস্যদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা ও অসদাচরণ করাসহ বিভিন্নভাবে হুমকি-ধামকি দেন। শিক্ষক নিয়োগ বোর্ড বন্ধ করতে গত ১১ আগস্ট সিন্ডিকেট সভা চলাকালীন উপাচার্যের বাসভবনের মূলফটকে তালা লাগিয়ে দেন ছাত্রদলের এ নেতা।

শিক্ষকদের নিয়ে অশালীন মন্তব্য, ছাত্রদল নেতার চারিত্রিক সনদ বাতিল

অভিযোগ রয়েছে, তার আচরণে উর্দু বিভাগের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে। একটি বৃহৎ ছাত্রসংগঠনের পদে থাকায় তার ফেসবুক পোস্ট ও হুমকির কারণে উর্দু বিভাগের শিক্ষকরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।

জানা যায়, ন্যক্কারজনক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় অ্যাকাডেমিক কমিটির সিদ্ধান্তে বিভাগ থেকে তার বুলবুল রহমানের প্রশংসাপত্র, চারিত্রিক সনদপত্র ও সকল প্রত্যয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। ভবিষ্যতে বিভাগ থেকে তাকে কোনোপ্রকার প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হবে না। বিভাগে তাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয় ও ভবিষ্যতে তিনি বিভাগের কোনো কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না বলে সিদ্ধান্ত হয়।

এছাড়া শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ড, শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ফেসবুকে অসত্য, অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ ভাষায় পোস্ট করায় তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে উপাচার্যের কাছে আহ্বান জানায় বিভাগীয় অ্যাকাডেমিক কমিটি।

অ্যাকাডেমিক কমিটির সভার সিদ্ধান্ত সংক্রান্ত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘ফেসবুকে বুলবুল রহমান নামক পেজে উপাচার্য অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকীবকে জড়িয়ে বিভাগীয় সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ শহীদুল ইসলাম ও বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নাসির উদ্দিনের বিরুদ্ধে অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ ভাষা ব্যবহার এবং অসত্য অভিযোগ করে পোস্ট করেন, যা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও মানহানিকর। অ্যাকাডেমিক কমিটি মনে করে, বুলবুল রহমানের পোস্টের মাধ্যমে উল্লিখিত দুইজন শিক্ষকের ব্যক্তিগত মানহানির পাশাপাশি উর্দু বিভাগের সকল শিক্ষকের সম্মানহানি করা হয়েছে। এতে উর্দু বিভাগের শিক্ষকগণ অত্যন্ত ব্যথিত ও মর্মাহত।’

তার বিভিন্ন সময়ের কর্মকাণ্ড তুলে ধরে বলা হয়, ‘এসব কার্যক্রমে উর্দু বিভাগের পাশাপাশি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুণ্ন হয়। তার এসব শৃঙ্খলাবিরোধী ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে প্রমাণিত হয় যে, তিনি একজন দুষ্কৃতকারী। তিনি একটি বৃহৎ ছাত্র সংগঠনের পদে থাকায় তার ফেসবুক পোস্ট ও হুমকির কারণে উর্দু বিভাগের সিনিয়র শিক্ষকগণ শিক্ষকগণ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তাই বিভাগীয় অ্যাকাডেমিক কমিটি তার এসব কর্মকাণ্ডে ও অশালীন ফেসবুক পোস্টের তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছে ও অসত্য অভিযোগের প্রতিবাদ জানাচ্ছে।’

এ বিষয়ে অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা বুলবুল রহমান বলেন, ‘চারিত্রিক সনদ বাতিলের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। তবে তারা মনগড়া কোনো সিদ্ধান্ত নিলে তো আর হবে না। আমাকে এ বিষয়ে কেউ ডাকেনি ও কেউ জানতেও চায়নি। তবে আমি বিভাগের শিক্ষকদের নিয়ে পোস্ট দিয়েছি, তারা আমাকে মার্কস কম দিয়েছেন। এছাড়াও অ্যাকাডেমিক মিটিংয়ে সব শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন না।’

বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘শিক্ষকদের নিয়ে এমন বাজে মন্তব্য কোনোভাবেই কাম্য না। অবৈধভাবে নিজের স্বার্থ হাসিলে ব্যর্থ হয়ে তিনি শিক্ষকদের কুকুরের সঙ্গে তুলনা করেছেন, যা শুধু আমাদের জন্য নয় বরং সব শিক্ষকদের জন্য অবমাননাকর। আমরা প্রশাসন থেকে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করছি।’

মনির হোসেন মাহিন/এমএন/জিকেএস

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন jagofeature@gmail.com ঠিকানায়।