১০:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সংসদীয় আসন রংপুর–৪ (পীরগাছা–কাউনিয়া): আলোচনায় এমপি প্রার্থী আলহাজ এমদাদ হক ভরসা

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ০৬:৪৫:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
  • 1160

 

রংপুর–৪ (পীরগাছা–কাউনিয়া) আসনের সম্ভাব্য বিএনপি মনোনয়নপ্রত্যাশী আলহাজ এমদাদ হক ভরসা বর্তমানে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনায়। তার রাজনৈতিক যাত্রা ও ব্যক্তিজীবন ঘিরে নানা প্রশ্ন এবং সমালোচনা উঠেছে দলের ভেতরে ও বাইরে।

আলহাজ এমদাদ হক ভরসা একজন ব্যাক্তি জীবনে অদক্ষ্য ও কাচা ব্যাবসায়ি। যে কিনা বাবার রেখে যাওয়া ব্যাবসা আর বড় করতে পারে নাই এবং তার ব্যাবসা প্রায় বন্ধের পথে। তার নিজের মুকেই শুনুন সত্য ঘটনা। (ভিডিও) 

ভিডিও দেখুন

কিছু ব্যাংক ফিক্সড ডিপোজিটের সুদের ওপর নির্ভর করেই তিনি ব্যক্তিগত খরচ ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেন বলে জানা যায়।

তার বাবা আলহাজ রহিম উদ্দিন ভরসা অসুস্থ হওয়ার কারনে সে দলে প্রবেশের সুযোগ পায়। এবং রংপুরের জেলা বিএনপির সভাপতি দ্বায়িত্ব, বাবার সুপারিশ ও টাকার বিনিময়ে কিনে নেন।

কিন্তু দলের দ্বায়িত্ব পেয়েও তা ধরে রাখতে পারেনি। দলের জাতীয় প্রোগ্রাম থেকে শুরু করে দলীয় সংকটের সময়ও সে ব্যাবসার অজুহাত দেখিয়ে দেশের বাহিরে অবস্থান করতে থাকে।

দলের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানায়, তিনি বেশিরভাগ সময় থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অবস্থান করতেন ও মোজ-মাস্তিতে ব্যাস্ত থাকতেন। এমনকি অনেক সময় তার ব্যক্তিগত আচরণ, নেশা ও অসামাজিক জীবনযাপন নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয় নেতারা। এক পর্যায় সে রংপুর জেলা বিএনপির সভাপতি পদ হারায়।

পরবর্তিতে অনেকের কাছে অনুরোধ করে ও টাকা ছিটিয়ে কাউনিয়া উপজেলার বিএনপির সভাপতির দ্বায়িত্ব নেয়। সেখানেও সে দ্বায়িত্ব পালনে ব্যার্থতার পরিচয় দিয়েছে।

২০২৪ সালে তার নিজ কাউনিয়া উপজেলার বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত না থাকায় বাধ্য হয়ে নেতৃবৃন্দ পার্শবর্তী পীরগাছা উপজেলার বিএনপির সভাপতি জনাব আফসার আলীকে প্রধান অতিথী করে প্রোগ্রাম পরিচালনা করে।

দলের ভেতরের একাধিক সূত্রের দাবি, এমদাদ হক ভরসার রাজনৈতিক লক্ষ্য মূলত ব্যবসায়িক সুবিধা অর্জন—যেমন কর মওকুফ, করমুক্ত গাড়ি ক্রয়, কিংবা সরকারি বরাদ্দ ব্যবহারের সুযোগ লাভ। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি প্রতি নির্বাচনের সময় মাঠে সক্রিয় হন, কিন্তু ভোট শেষে এলাকা থেকে অদৃশ্য হয়ে যান।ব্যাপক সার্থপর ও নির্লজ্য একজন মানুষ সে।

২০১৮ সালে অনেক তদবির ও ১৬ কোটি টাকা খরচ করে এমপি ইলেকশনের টিকেট পায়। নির্বাচনী প্রচারনা করতে গিয়ে বিএনপির কর্মীসহ সাধারন জনসাধারনের প্রশ্নের সম্মুখিন হয়। তারা জানতে চায় বিগত পাঁচ বছর তিনি কোথায় ছিলেন? উত্তর দিতে না পেরে কৌশলে কেটে পড়েন। দল ও দলের কর্মীদের প্রতি তার উদাশীনতার অভাব ছিলনা।

নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে তার বক্তব্য দেখুন কি বলেঃ https://www.youtube.com/shorts/_Fy05MQXGwE

২-৩ ঘন্টায় কিভাবে ১ লাখ ভোট তার পক্ষে পরে?

যেখানে পীরগাছা ও কাউনিয়া মিলে মোট ভোটার ৪,৭৮,৩৮৬। সেখানে শুধু সে একাই ২-৩ ঘন্টায় ১ লাখ ভোট পেয়েছে।

 নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে তার মন্তব্যও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হয়, যা অনেকেই ‘অযৌক্তিক’ বলে অভিহিত করেছেন।

২০২০, ২০২১,২০২৩ ও ২০২৪ সালে রংপুর জেলা বিএনপির ইফতার মাহাফিলে উপস্থিত ছিলেন না। যেখানে প্রধান অতিথি হিসাবে সুদুর লন্ডন থেকে অনলাইনে প্রধান যুক্ত ছিলেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান।

দলের গুরুত্তপুর্ন সংকটময় সময় ২০২৪ সালে জুনে-জুলাই-আগস্ট দুর্বার ছত্র-জনতার আন্দোলনে তার মত একজন এমপি প্রার্থীকে মাঠে দলের কর্মীদের পাশে দেখা যায় নাই। তার নুন্যতম ভুমিকা ছিলো না। তিনি মুলতো লুকিয়ে ছিলেন।

আওয়ামী লীগের পতনের পর নতুন নির্বাচনের আশায় সে মুলত ১০ আগস্ট ২০২৪ থেকে আবার সামনে এসেছে। সে এমপি টিকিট পাওয়ার নেশায় উদ্মাদ হয়ে পড়েছে। আবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে জুস, আম, চকলেট, ছাতা, পাঞ্জাবি, মাছ, মুডি, কলা বিতরন করছে আর নিজের চেহারা দেখাচ্ছে আবার ভোট ও চাচ্ছে। নির্বাচনের টিকেট পাওয়ার আগেই এভাবে ভোট চাওয়ায় সবাই অবাক ও হাসছেও বটে।

ক্লাস বন্ধ রেখে স্কুল ছাত্রীদের মাঝে থীপিচ বিতরন করেছে।

সে এতটাই জনবিচ্ছিন্য যে এলাকার লোকজন তাকে চিনে না। জোর করে নিজের পরিচিয় দিচ্ছেন ও ভোট চাচ্ছেন।

১। https://www.facebook.com/reel/1417490782896321

২। https://www.facebook.com/reel/1197003318314927

৩। https://www.facebook.com/reel/2095023207685638

৪। https://www.facebook.com/reel/693944149706952

৫। https://www.facebook.com/reel/1274610187354646

শুঁকন মৌসুমে ছাতা বিতরনঃ https://www.facebook.com/reel/1426853338352596

এখনে গ্রামের মুরুব্বিরা তার দেয়া উপহার নিয়ে  “হাইব্রিড নেতা” বলছে আর হাসাহাসি করছে। এটা এলাকায় ব্যাপক বিনোদনের খোঁড়াক হয়ে দ্বারিয়েছে।

একজন নাগরিক তার সম্পদের অংশ যে কাউকেউ সদকা বা জাকাত বাবদ দান করতেই পারেন তবে যদি সেটা ভোটের আগে হয় ও ভোট ব্যাংকের কাজ করে, তাহলে তা আর দান থাকে না। ভোট কিনে নেয়া হয়।  এটা যে কোন দলের জন্য অনেক লজ্জার। সে নিজের যোগ্যতা ও ব্যাক্তিত্য দিয়ে ভোটারদের আকৃষ্ট করতে ব্যার্থ হয়ে টাকা দিয়ে শাক দিয়ে মাছা ঢাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

দলের অনেক কর্মীকে অন্য দলের কর্মীরা মজা নিয়ে ছাড়ছে না। দলের কর্মীরা এটা অনেক কষ্টে এই অতিরিক্ত মাতামাতি সহ্য করে যাচ্ছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, যেকোনো দলের জন্যই দান বা উপহার বিতরণ যদি ভোটের উদ্দেশ্যে করা হয়, তবে তা গণতন্ত্র ও নৈতিকতার পরিপন্থী। ভোটারদের আস্থা অর্জনে ব্যক্তিত্ব, কর্মদক্ষতা ও আদর্শের পরিবর্তে যদি অর্থকে হাতিয়ার করা হয়, তা দল ও রাজনীতির জন্য বিব্রতকর।

ট্যাগঃ

রাকসু তহবিলের ২২ বছরের টাকার হিসাব নেই রাবি প্রশাসনের কাছে

সংসদীয় আসন রংপুর–৪ (পীরগাছা–কাউনিয়া): আলোচনায় এমপি প্রার্থী আলহাজ এমদাদ হক ভরসা

আপডেট সময়ঃ ০৬:৪৫:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫

 

রংপুর–৪ (পীরগাছা–কাউনিয়া) আসনের সম্ভাব্য বিএনপি মনোনয়নপ্রত্যাশী আলহাজ এমদাদ হক ভরসা বর্তমানে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনায়। তার রাজনৈতিক যাত্রা ও ব্যক্তিজীবন ঘিরে নানা প্রশ্ন এবং সমালোচনা উঠেছে দলের ভেতরে ও বাইরে।

আলহাজ এমদাদ হক ভরসা একজন ব্যাক্তি জীবনে অদক্ষ্য ও কাচা ব্যাবসায়ি। যে কিনা বাবার রেখে যাওয়া ব্যাবসা আর বড় করতে পারে নাই এবং তার ব্যাবসা প্রায় বন্ধের পথে। তার নিজের মুকেই শুনুন সত্য ঘটনা। (ভিডিও) 

ভিডিও দেখুন

কিছু ব্যাংক ফিক্সড ডিপোজিটের সুদের ওপর নির্ভর করেই তিনি ব্যক্তিগত খরচ ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেন বলে জানা যায়।

তার বাবা আলহাজ রহিম উদ্দিন ভরসা অসুস্থ হওয়ার কারনে সে দলে প্রবেশের সুযোগ পায়। এবং রংপুরের জেলা বিএনপির সভাপতি দ্বায়িত্ব, বাবার সুপারিশ ও টাকার বিনিময়ে কিনে নেন।

কিন্তু দলের দ্বায়িত্ব পেয়েও তা ধরে রাখতে পারেনি। দলের জাতীয় প্রোগ্রাম থেকে শুরু করে দলীয় সংকটের সময়ও সে ব্যাবসার অজুহাত দেখিয়ে দেশের বাহিরে অবস্থান করতে থাকে।

দলের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানায়, তিনি বেশিরভাগ সময় থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অবস্থান করতেন ও মোজ-মাস্তিতে ব্যাস্ত থাকতেন। এমনকি অনেক সময় তার ব্যক্তিগত আচরণ, নেশা ও অসামাজিক জীবনযাপন নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয় নেতারা। এক পর্যায় সে রংপুর জেলা বিএনপির সভাপতি পদ হারায়।

পরবর্তিতে অনেকের কাছে অনুরোধ করে ও টাকা ছিটিয়ে কাউনিয়া উপজেলার বিএনপির সভাপতির দ্বায়িত্ব নেয়। সেখানেও সে দ্বায়িত্ব পালনে ব্যার্থতার পরিচয় দিয়েছে।

২০২৪ সালে তার নিজ কাউনিয়া উপজেলার বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত না থাকায় বাধ্য হয়ে নেতৃবৃন্দ পার্শবর্তী পীরগাছা উপজেলার বিএনপির সভাপতি জনাব আফসার আলীকে প্রধান অতিথী করে প্রোগ্রাম পরিচালনা করে।

দলের ভেতরের একাধিক সূত্রের দাবি, এমদাদ হক ভরসার রাজনৈতিক লক্ষ্য মূলত ব্যবসায়িক সুবিধা অর্জন—যেমন কর মওকুফ, করমুক্ত গাড়ি ক্রয়, কিংবা সরকারি বরাদ্দ ব্যবহারের সুযোগ লাভ। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি প্রতি নির্বাচনের সময় মাঠে সক্রিয় হন, কিন্তু ভোট শেষে এলাকা থেকে অদৃশ্য হয়ে যান।ব্যাপক সার্থপর ও নির্লজ্য একজন মানুষ সে।

২০১৮ সালে অনেক তদবির ও ১৬ কোটি টাকা খরচ করে এমপি ইলেকশনের টিকেট পায়। নির্বাচনী প্রচারনা করতে গিয়ে বিএনপির কর্মীসহ সাধারন জনসাধারনের প্রশ্নের সম্মুখিন হয়। তারা জানতে চায় বিগত পাঁচ বছর তিনি কোথায় ছিলেন? উত্তর দিতে না পেরে কৌশলে কেটে পড়েন। দল ও দলের কর্মীদের প্রতি তার উদাশীনতার অভাব ছিলনা।

নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে তার বক্তব্য দেখুন কি বলেঃ https://www.youtube.com/shorts/_Fy05MQXGwE

২-৩ ঘন্টায় কিভাবে ১ লাখ ভোট তার পক্ষে পরে?

যেখানে পীরগাছা ও কাউনিয়া মিলে মোট ভোটার ৪,৭৮,৩৮৬। সেখানে শুধু সে একাই ২-৩ ঘন্টায় ১ লাখ ভোট পেয়েছে।

 নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে তার মন্তব্যও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হয়, যা অনেকেই ‘অযৌক্তিক’ বলে অভিহিত করেছেন।

২০২০, ২০২১,২০২৩ ও ২০২৪ সালে রংপুর জেলা বিএনপির ইফতার মাহাফিলে উপস্থিত ছিলেন না। যেখানে প্রধান অতিথি হিসাবে সুদুর লন্ডন থেকে অনলাইনে প্রধান যুক্ত ছিলেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান।

দলের গুরুত্তপুর্ন সংকটময় সময় ২০২৪ সালে জুনে-জুলাই-আগস্ট দুর্বার ছত্র-জনতার আন্দোলনে তার মত একজন এমপি প্রার্থীকে মাঠে দলের কর্মীদের পাশে দেখা যায় নাই। তার নুন্যতম ভুমিকা ছিলো না। তিনি মুলতো লুকিয়ে ছিলেন।

আওয়ামী লীগের পতনের পর নতুন নির্বাচনের আশায় সে মুলত ১০ আগস্ট ২০২৪ থেকে আবার সামনে এসেছে। সে এমপি টিকিট পাওয়ার নেশায় উদ্মাদ হয়ে পড়েছে। আবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে জুস, আম, চকলেট, ছাতা, পাঞ্জাবি, মাছ, মুডি, কলা বিতরন করছে আর নিজের চেহারা দেখাচ্ছে আবার ভোট ও চাচ্ছে। নির্বাচনের টিকেট পাওয়ার আগেই এভাবে ভোট চাওয়ায় সবাই অবাক ও হাসছেও বটে।

ক্লাস বন্ধ রেখে স্কুল ছাত্রীদের মাঝে থীপিচ বিতরন করেছে।

সে এতটাই জনবিচ্ছিন্য যে এলাকার লোকজন তাকে চিনে না। জোর করে নিজের পরিচিয় দিচ্ছেন ও ভোট চাচ্ছেন।

১। https://www.facebook.com/reel/1417490782896321

২। https://www.facebook.com/reel/1197003318314927

৩। https://www.facebook.com/reel/2095023207685638

৪। https://www.facebook.com/reel/693944149706952

৫। https://www.facebook.com/reel/1274610187354646

শুঁকন মৌসুমে ছাতা বিতরনঃ https://www.facebook.com/reel/1426853338352596

এখনে গ্রামের মুরুব্বিরা তার দেয়া উপহার নিয়ে  “হাইব্রিড নেতা” বলছে আর হাসাহাসি করছে। এটা এলাকায় ব্যাপক বিনোদনের খোঁড়াক হয়ে দ্বারিয়েছে।

একজন নাগরিক তার সম্পদের অংশ যে কাউকেউ সদকা বা জাকাত বাবদ দান করতেই পারেন তবে যদি সেটা ভোটের আগে হয় ও ভোট ব্যাংকের কাজ করে, তাহলে তা আর দান থাকে না। ভোট কিনে নেয়া হয়।  এটা যে কোন দলের জন্য অনেক লজ্জার। সে নিজের যোগ্যতা ও ব্যাক্তিত্য দিয়ে ভোটারদের আকৃষ্ট করতে ব্যার্থ হয়ে টাকা দিয়ে শাক দিয়ে মাছা ঢাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

দলের অনেক কর্মীকে অন্য দলের কর্মীরা মজা নিয়ে ছাড়ছে না। দলের কর্মীরা এটা অনেক কষ্টে এই অতিরিক্ত মাতামাতি সহ্য করে যাচ্ছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, যেকোনো দলের জন্যই দান বা উপহার বিতরণ যদি ভোটের উদ্দেশ্যে করা হয়, তবে তা গণতন্ত্র ও নৈতিকতার পরিপন্থী। ভোটারদের আস্থা অর্জনে ব্যক্তিত্ব, কর্মদক্ষতা ও আদর্শের পরিবর্তে যদি অর্থকে হাতিয়ার করা হয়, তা দল ও রাজনীতির জন্য বিব্রতকর।