০৮:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাদির গ্রামের বাড়িতে শোকের ছায়া, হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবি

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫
  • 2

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর পেয়ে প্রতিবেশী ও স্বজনরা তার ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার গ্রামের বাড়িতে ছুটে এসেছেন। বৃহস্পতিবার রাতে খাসমহল এলাকার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, হাদির স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন।

স্বজন ও প্রতিবেশীদের কেউ কেউ এ ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। কিন্তু নিরাপত্তার কারণে তার পরিবারের কেউ রাতে কারও সঙ্গে দেখা বা কথা বলেননি। শুক্রবার সকালে সবার সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

জুলাই বিপ্লবের পরে হাদির মতো একজন বীরযোদ্ধাকে কেন নিরাপত্তা দেওয়া হলো না, এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। হাদির গ্রামের বাসায় বর্তমানে তার বোন মাছুমা সুলতানা বিন হাদি ও ভগ্নিপতি আমির হোসেন আছেন।

এদিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন হাদি।

গত ১২ ডিসেম্বর নির্বাচনী প্রচারণা শেষে রিকশায় ফেরার পথে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। প্রথমে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা শেষে ওই দিনই এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সিঙ্গাপুর নিয়ে যাওয়া হয়।

মো. আতিকুর রহমান/জেএইচ

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

হাদির গ্রামের বাড়িতে শোকের ছায়া, হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবি

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর পেয়ে প্রতিবেশী ও স্বজনরা তার ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার গ্রামের বাড়িতে ছুটে এসেছেন। বৃহস্পতিবার রাতে খাসমহল এলাকার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, হাদির স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অনেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েন।

স্বজন ও প্রতিবেশীদের কেউ কেউ এ ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। কিন্তু নিরাপত্তার কারণে তার পরিবারের কেউ রাতে কারও সঙ্গে দেখা বা কথা বলেননি। শুক্রবার সকালে সবার সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

জুলাই বিপ্লবের পরে হাদির মতো একজন বীরযোদ্ধাকে কেন নিরাপত্তা দেওয়া হলো না, এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। হাদির গ্রামের বাসায় বর্তমানে তার বোন মাছুমা সুলতানা বিন হাদি ও ভগ্নিপতি আমির হোসেন আছেন।

এদিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন হাদি।

গত ১২ ডিসেম্বর নির্বাচনী প্রচারণা শেষে রিকশায় ফেরার পথে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। প্রথমে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা শেষে ওই দিনই এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সিঙ্গাপুর নিয়ে যাওয়া হয়।

মো. আতিকুর রহমান/জেএইচ

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, ধর্ম, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।