১১:৪৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১৫ বছরে বঞ্চিত অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনায় কমিটি

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ০৬:০৬:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫
  • 2

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে (২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত) বঞ্চনা, অবিচার ও প্রতিহিংসার শিকার অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনা করা হবে। আবেদন পর্যালোচনা ও যথাযথ সুপারিশের জন্য ৯ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে সরকার।

কমিটির সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার প্রতিরক্ষা ও জাতীয় সংহতি উন্নয়ন বিষয়ক বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যান্ড লজিস্টিককে সদস্য সচিব করে গঠিত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- মেজর জেনারেল (অব.) মুহম্মদ শামস্-উল-হুদা, মেজর জেনারেল (অব.) শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন, রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মোহাম্মদ শফিউল আজম, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) মুহাম্মদ শাফকাত আলী, নৌ বাহিনী সদরদপ্তর ঢাকার নেভাল সেক্রেটারি এবং বিমান বাহিনী সদরদপ্তর ঢাকার এয়ার সেক্রেটারি।

রোববার (১৭ আগস্ট) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আশরাফুল ইসলামের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সেনা সদর সামরিক সচিব কিংবা তার প্রতিনিধি প্রয়োজন অনুযায়ী কমিটিকে তথ্য প্রদান করবেন। কমিটি প্রয়োজন বোধে যে কোনো চাকরিরত কিংবা সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত অফিসারকে সদস্য হিসেবে কো-অপট করতে পারবে।

এতে আরও বলা হয়, কমিটি ভুক্তভোগী কর্মকর্তাদের আবেদন পেশের সময়সীমা নির্ধারণ করে বিজ্ঞপ্তি দেবে। কমিটি অনধিক দুই মাসের মধ্যে প্রাপ্ত প্রতিটি আবেদন পর্যালোচনা করে যথাবিহিত বিধিসম্মত সুপারিশ প্রণয়ন করবে।

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ কমিটিকে প্রয়োজনীয় সব সাচিবিক সহায়তা প্রদান করবে। কমিটির অবসরপ্রাপ্ত সদস্যরা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাজেট থেকে নির্ধারিত হারে সম্মানী পাবেন। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

এমইউ/কেএসআর 

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।

ট্যাগঃ

এক্সিম ব্যাংকের ৮৫৮ কোটি টাকা আত্মসাতে ২১ জনের নামে মামলা

১৫ বছরে বঞ্চিত অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনায় কমিটি

আপডেট সময়ঃ ০৬:০৬:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে (২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত) বঞ্চনা, অবিচার ও প্রতিহিংসার শিকার অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনা করা হবে। আবেদন পর্যালোচনা ও যথাযথ সুপারিশের জন্য ৯ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে সরকার।

কমিটির সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার প্রতিরক্ষা ও জাতীয় সংহতি উন্নয়ন বিষয়ক বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যান্ড লজিস্টিককে সদস্য সচিব করে গঠিত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- মেজর জেনারেল (অব.) মুহম্মদ শামস্-উল-হুদা, মেজর জেনারেল (অব.) শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন, রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মোহাম্মদ শফিউল আজম, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) মুহাম্মদ শাফকাত আলী, নৌ বাহিনী সদরদপ্তর ঢাকার নেভাল সেক্রেটারি এবং বিমান বাহিনী সদরদপ্তর ঢাকার এয়ার সেক্রেটারি।

রোববার (১৭ আগস্ট) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আশরাফুল ইসলামের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সেনা সদর সামরিক সচিব কিংবা তার প্রতিনিধি প্রয়োজন অনুযায়ী কমিটিকে তথ্য প্রদান করবেন। কমিটি প্রয়োজন বোধে যে কোনো চাকরিরত কিংবা সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত অফিসারকে সদস্য হিসেবে কো-অপট করতে পারবে।

এতে আরও বলা হয়, কমিটি ভুক্তভোগী কর্মকর্তাদের আবেদন পেশের সময়সীমা নির্ধারণ করে বিজ্ঞপ্তি দেবে। কমিটি অনধিক দুই মাসের মধ্যে প্রাপ্ত প্রতিটি আবেদন পর্যালোচনা করে যথাবিহিত বিধিসম্মত সুপারিশ প্রণয়ন করবে।

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ কমিটিকে প্রয়োজনীয় সব সাচিবিক সহায়তা প্রদান করবে। কমিটির অবসরপ্রাপ্ত সদস্যরা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাজেট থেকে নির্ধারিত হারে সম্মানী পাবেন। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

এমইউ/কেএসআর 

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়।