০৭:০৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নবীজির মসজিদে শিশুদের অপূর্ব অধিকার

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ অক্টোবর ২০২৫
  • 11

শাদ্দাদ
(রা.)
বলেন, এক
ইশার
নামাজে
নবীজি
(সা.)
আমাদের
দিকে
বেরিয়ে
আসলেন।
তখন
তিনি
হাসান
অথবা
হুসাইন
(রা.)-কে
সঙ্গে
করে
এসেছিলেন।
নবীজি
(সা.)
সামনে
অগ্রসর
হয়ে
তাকে
রেখে
দিলেন।
তারপর
নামাজের
জন্য
তাকবীর
বললেন

নামাজ
আদায়
করলেন।
নামাজের
মধ্যে
একটি
সিজদা
দীর্ঘ
করলেন।

শাদ্দাদ
বলেন, আমি
আমার
মাথা
উঠিয়ে
দেখলাম, ঐ
ছেলেটি
নবীজি
(সা.)-এর
পিঠের
উপর
রয়েছেন।
আর
তিনি
সিজদারত।
তারপর
আমি
সিজদায়
গেলাম।
নবীজি
(সা.)
নামাজ
শেষ
করলে
লোকেরা
বলল, হে
আল্লাহর
রাসুল, আপনি
আপনার
নামাজের
মধ্যে
একটি
সিজদা
এত
লম্বা
করলেন, যাতে
আমরা
ধারণা
করলাম, হয়তো কোনো ব্যাপার
ঘটে
থাকবে।
অথবা
আপনার
ওপর
ওহি নাযিল
হচ্ছে।

তিনি
বললেন, এর কোনোটাই
ঘটেনি।
বরং
আমার

সন্তান
আমাকে
সওয়ারি বানিয়েছে।
আমি
তাড়াতাড়ি
উঠতে
অপছন্দ
করলাম, যেন
সে
তার
কাজ
সমাধা
করতে
পারে।
(সুনানে
নাসায়ী, হাদিস, ১,১৪১)

ট্যাগঃ

নবীজির মসজিদে শিশুদের অপূর্ব অধিকার

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ অক্টোবর ২০২৫

শাদ্দাদ
(রা.)
বলেন, এক
ইশার
নামাজে
নবীজি
(সা.)
আমাদের
দিকে
বেরিয়ে
আসলেন।
তখন
তিনি
হাসান
অথবা
হুসাইন
(রা.)-কে
সঙ্গে
করে
এসেছিলেন।
নবীজি
(সা.)
সামনে
অগ্রসর
হয়ে
তাকে
রেখে
দিলেন।
তারপর
নামাজের
জন্য
তাকবীর
বললেন

নামাজ
আদায়
করলেন।
নামাজের
মধ্যে
একটি
সিজদা
দীর্ঘ
করলেন।

শাদ্দাদ
বলেন, আমি
আমার
মাথা
উঠিয়ে
দেখলাম, ঐ
ছেলেটি
নবীজি
(সা.)-এর
পিঠের
উপর
রয়েছেন।
আর
তিনি
সিজদারত।
তারপর
আমি
সিজদায়
গেলাম।
নবীজি
(সা.)
নামাজ
শেষ
করলে
লোকেরা
বলল, হে
আল্লাহর
রাসুল, আপনি
আপনার
নামাজের
মধ্যে
একটি
সিজদা
এত
লম্বা
করলেন, যাতে
আমরা
ধারণা
করলাম, হয়তো কোনো ব্যাপার
ঘটে
থাকবে।
অথবা
আপনার
ওপর
ওহি নাযিল
হচ্ছে।

তিনি
বললেন, এর কোনোটাই
ঘটেনি।
বরং
আমার

সন্তান
আমাকে
সওয়ারি বানিয়েছে।
আমি
তাড়াতাড়ি
উঠতে
অপছন্দ
করলাম, যেন
সে
তার
কাজ
সমাধা
করতে
পারে।
(সুনানে
নাসায়ী, হাদিস, ১,১৪১)