শরীফ
নুরুল
আম্বিয়া
বলেন,
‘আমরা
বটম
লাইনে
(শেষ
প্রান্তে)
চলে
গেছি।
উনি
(প্রধান
উপদেষ্টা)
যাতে
একটা
ইলেকশন
দিয়ে
চলে
যান।
তিনি
শুরুতে
বলেছিলেন,
সবকিছু
ঠিকঠাক
করতে
পাঁচ
বছর
লাগবে।
জনগণের
দাবির
প্রেক্ষাপটে
২৬
সালের
ফেব্রুয়ারির
মধ্যে
নির্বাচন
দেবেন
বলেছেন।
তিনি
এনসিপি,
জামায়াত
আর
বিএনপির
সঙ্গে
আলাপ
করেন,
সলাপরামর্শ
করেন।
মাঝেমধ্যে
এটাকে
হালাল
করতে
আমাদের
সবাইকে
ডাকেন।’
বাংলাদেশ
জাসদের
সভাপতি
বলেন,
‘আমরা
গভর্নমেন্টকে
সাপোর্ট
করতে
জাতীয়
ঐকমত্যের
আলোচনায়
অংশগ্রহণ
করেছি।
প্রত্যেকটা
বৈঠক
থেকে
প্রত্যেকটা
ইস্যুতে
গভর্নমেন্টকে
সহযোগিতা
করেছি।
কিন্তু
শেষ
পর্যন্ত
জাতীয়
ঐক্যের
আলোচনা
করে
যে
প্রস্তাব
দেওয়া
হয়েছে,
সেটা
নিয়ে
দেশের
মানুষ
যদি
মনে
করে
দেশের
মানুষের
সঙ্গে
প্রতারণা
করেছেন,
আমি
মনে
করি
সেটা
ভুল
করবে
না।’
জাতীয়
নির্বাচনের
আগে
গণভোট
বাংলাদেশে
গ্রহণযোগ্য
হবে
না
মন্তব্য
করে
শরীফ
নুরুল
আম্বিয়া
বলেন,
‘যদি
এটা
করতে
চান,
জনতার
মুখোমুখি
হতে
হবে।
কাজেই
সব
বাদ
দিয়ে
ইলেকশনটা
দিয়ে
দেন।
গণ–অভ্যুত্থানের
মধ্য
দিয়ে
যে
ন্যূনতম
ঐকমত্য
গঠিত
হয়েছে,
সেটার
ওপর
ভিত্তি
করে
অবশ্যই
রাজনৈতিক
দলগুলো
পরবর্তী
পরিক্রমায়
সেগুলো
পালন
করবে।’
এডমিন 






