মহান
মুক্তিযুদ্ধের
শেষ
পর্যায়
পর্যন্ত
পাকিস্তানিরা
আশা
করেছিল,
চীন
হয়তো
তাদের
পক্ষ
নিয়ে
যুদ্ধে
অংশ
নেবে।
যুক্তরাষ্ট্রের
পররাষ্ট্রমন্ত্রী
হেনরি
কিসিঞ্জারের
চীন
সফরে
মধ্যস্থতা
করে
তাদের
সেই
আশা
আরও
প্রবল
হয়েছিল।
কিন্তু
সে
আশায়
গুড়েবালি।
বিশিষ্ট
অর্থনীতিবিদ
অধ্যাপক
রেহমান
সোবহান
বলেছেন,
পাকিস্তানের
প্রধান
লক্ষ্য
ও
শেষ
পর্যন্ত
প্রবল
আশা
ছিল,
যা
তারা
প্রকাশ্যে
দেখাচ্ছিল,
তা
হলো
চীন
শেষ
পর্যন্ত
তাদের
সাহায্যে
এগিয়ে
আসবে।
কিন্তু
এটি
ছিল
একটি
তামাশা।
কারণ,
চীনারা
সিদ্ধান্ত
নিয়েছিল
তারা
সামরিকভাবে
যুদ্ধে
হস্তক্ষেপ
করবে
না।
সব
ধরনের
কূটনৈতিক
সহায়তা
দেবে।
রোববার
দ্য
ডেইলি
স্টার
মিলনায়তনে
‘মুক্তিযুদ্ধের
বৈশ্বিক
ইতিহাস’
শীর্ষক
আলোচনায়
অধ্যাপক
রেহমান
সোবহান
এই
মন্তব্য
করেন।
এডমিন 













