০৫:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিএনপি ও জামায়াত কে কোন ফ্যাক্টরে এগিয়ে

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
  • 9

দক্ষিণ

দক্ষিণ-পূর্ব
এশিয়ার
মুসলিমপ্রধান
দেশগুলো
(পাকিস্তান
থেকে
ইন্দোনেশিয়া
পর্যন্ত)
প্রায়
সব
ক্ষেত্রেই
বিষয়টি
প্রযোজ্য।
কোনো
রাজনৈতিক
দলের
নামে
‘ইসলাম’
শব্দটি
থাকলেই
যে
আমাদের
দেশের
ধর্মভীরু
মানুষ
দলবদ্ধভাবে
তাদের
ভোট
দেবে,
তা
কখনো
হয়নি
এবং
সম্ভবত
ভবিষ্যতেও
হবে
না।

যেসব
রাজনৈতিক
দল
বৃহত্তর
পরিসরে
সাংগঠনিকভাবে
আমাদের
সমাজ

জনগণের
মতোই
দেখতে,
তারাই
সব
সময়
ব্যাপকভাবে
জনগণের
স্বীকৃতি
পাবে।

যেসব
উপাদান
বা
ফ্যাক্টর
বিবেচনা
করে
জনগণ
এবার
রাজনৈতিক
দলগুলোকে
বিচার
করতে
পারে,
সেগুলো
হলো—

১.
সুশৃঙ্খল

রাজনৈতিক
শিষ্টাচার;

২.
নেতিবাচক
কার্যকলাপ
পরিহার
এবং
শুদ্ধ
রাজনীতির
ধারক
হওয়া;

৩.
ভারসাম্যপূর্ণ

বহুত্ববাদী
সংমিশ্রণে
দলীয়
সংগঠন
গঠন;

৪.
আদর্শের
রাজনীতি
নয়,
বরং
দেশ
পরিচালনায়
বাস্তব
সক্ষমতা।


পর্যায়ে
আমরা
বর্তমান
বড়
দুই
রাজনৈতিক
দল—বিএনপি

জামায়াতে
ইসলামী
নিয়ে
কথা
বলব
এবং
দেশের
রাজনৈতিক
সংলাপে
তাদের
অবস্থানকে
এই
চার
ফ্যাক্টরের
নিরিখে
মূল্যায়ন
করব।

ট্যাগঃ

বিএনপি ও জামায়াত কে কোন ফ্যাক্টরে এগিয়ে

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

দক্ষিণ

দক্ষিণ-পূর্ব
এশিয়ার
মুসলিমপ্রধান
দেশগুলো
(পাকিস্তান
থেকে
ইন্দোনেশিয়া
পর্যন্ত)
প্রায়
সব
ক্ষেত্রেই
বিষয়টি
প্রযোজ্য।
কোনো
রাজনৈতিক
দলের
নামে
‘ইসলাম’
শব্দটি
থাকলেই
যে
আমাদের
দেশের
ধর্মভীরু
মানুষ
দলবদ্ধভাবে
তাদের
ভোট
দেবে,
তা
কখনো
হয়নি
এবং
সম্ভবত
ভবিষ্যতেও
হবে
না।

যেসব
রাজনৈতিক
দল
বৃহত্তর
পরিসরে
সাংগঠনিকভাবে
আমাদের
সমাজ

জনগণের
মতোই
দেখতে,
তারাই
সব
সময়
ব্যাপকভাবে
জনগণের
স্বীকৃতি
পাবে।

যেসব
উপাদান
বা
ফ্যাক্টর
বিবেচনা
করে
জনগণ
এবার
রাজনৈতিক
দলগুলোকে
বিচার
করতে
পারে,
সেগুলো
হলো—

১.
সুশৃঙ্খল

রাজনৈতিক
শিষ্টাচার;

২.
নেতিবাচক
কার্যকলাপ
পরিহার
এবং
শুদ্ধ
রাজনীতির
ধারক
হওয়া;

৩.
ভারসাম্যপূর্ণ

বহুত্ববাদী
সংমিশ্রণে
দলীয়
সংগঠন
গঠন;

৪.
আদর্শের
রাজনীতি
নয়,
বরং
দেশ
পরিচালনায়
বাস্তব
সক্ষমতা।


পর্যায়ে
আমরা
বর্তমান
বড়
দুই
রাজনৈতিক
দল—বিএনপি

জামায়াতে
ইসলামী
নিয়ে
কথা
বলব
এবং
দেশের
রাজনৈতিক
সংলাপে
তাদের
অবস্থানকে
এই
চার
ফ্যাক্টরের
নিরিখে
মূল্যায়ন
করব।