মানবাধিকারকর্মী
খুশী
কবির
বলেন,
দেশে
জাতিসংঘের
অনেকগুলো
দিবস
রাষ্ট্রীয়ভাবে
পালন
করা
হলেও
আন্তর্জাতিক
আদিবাসী
দিবস
পালন
করা
হয়
না।
তিনি
বলেন,
বুঝুক
আর
না
বুঝুক
বাংলাদেশ
জাতিসংঘের
বিভিন্ন
কনভেনশনকে
তড়িঘড়ি
করে
সমর্থন
করে।
কিন্তু
এই
কনভেনশনকে
সমর্থন
করেনি।
সরকার
বুঝেশুনেই
সমর্থন
করেনি।
আগের
সরকার
বলেছে,
বাংলাদেশে
আদিবাসী
নেই,
এই
সরকারও
আদিবাসীদের
স্বীকৃতি
দিচ্ছে
না।
একটাই
ধর্ম
ও
জাতিসত্তা
থাকবে,
এমন
মনোভাব
কাম্য
নয়
উল্লেখ
করে
এই
মানবাধিকারকর্মী
বলেন,
‘কিসের
ভয়ে
আমরা
দেশে
ভিন্ন
ধর্ম,
চিন্তা
ও
জাতিসত্তার
মানুষকে
থাকতে
দেব
না?
কে
অধিকার
দিয়েছে
যে
একটি
মাত্র
মতবাদ,
চিন্তা,
ভাষা
জাতি
ও
ধর্ম
থাকবে?
রাষ্ট্রের
জন্য
এটা
কাম্য
হতে
পারে
না।’
চব্বিশের
গণ–অভ্যুত্থানে
সমতল
ও
ক্ষুদ্র
জাতিগোষ্ঠীর
নারীদের
উল্লেখযোগ্য
অংশগ্রহণ
ছিল
উল্লেখ
করে
খুশী
কবির
বলেন,
অভ্যুত্থানের
পরে
আর
নারীদের
কোনো
অংশগ্রহণ
নেই।
নারী
কমিশন
গঠন
করা
হয়।
কিন্তু
কমিশনের
কোনো
কিছু
গ্রহণ
করা
হয়নি।
এর
অর্থ
সরকার
নারীদের
ভয়
পায়।
এই
অবস্থা
টিকে
থাকার
জন্য
অভ্যুত্থান
হয়নি।
তাই
অধিকার
আদায়ে
নারীদের
শক্ত
ভূমিকা
রাখতে
হবে।
এখনই
উত্তম
সময়।
এডমিন 












