-
যুদ্ধক্ষেত্রে:
ইসলামের
প্রথম
যুগে
সাহাবিরা
যুদ্ধক্ষেত্রে
‘আল্লাহু
আকবার’
ধ্বনি
দিয়ে
সাহস
ও
ইমান
প্রকাশ
করতেন।
এটি
তাঁদের
মনে
আল্লাহর
ওপর
ভরসা
জাগিয়ে
তুলত। -
ঈদের
আনন্দে:
ঈদুল
ফিতর
ও
ঈদুল
আজহার
সময়
তাকবির
পাঠ
ইবাদত
ও
আনন্দের
সমন্বয়
ঘটায়।
হাদিসে
আছে,
‘ঈদের
দিনগুলোতে
তাকবির
পাঠ
করো।’
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৯৭১)।
‘আল্লাহু
আকবার’
দৈনন্দিন
জীবনেও
ব্যবহৃত
হয়।
যেমন
কোনো
সাফল্য
অর্জনের
পর
বা
কঠিন
পরিস্থিতিতে
ধৈর্য
ধরার
জন্য
এ
জিকির
মুমিনের
মনে
শান্তি
আনে।
শাইখ
ইবনে
উসাইমিন
(রহ.)
বলেছেন,
‘তাকবির
মুমিনের
হৃদয়কে
আল্লাহর
প্রতি
নিবদ্ধ
করে
এবং
তাঁকে
দুনিয়ার
মোহ
থেকে
মুক্ত
রাখে।’
(ফাতাওয়া
নূর
আলা
আদ-দারব,
পৃষ্ঠা:
২৩৪,
দারুল
ইফতা
প্রকাশনী,
১৯৯৮)।
দুর্ভাগ্যবশত,
আধুনিক
বিশ্বে
কিছু
ক্ষেত্রে
‘আল্লাহু
আকবার’
শব্দটি
ভুলভাবে
সহিংসতার
সঙ্গে
যুক্ত
করা
হয়েছে,
যা
এর
পবিত্রতা
ও
তাৎপর্যের
সম্পূর্ণ
বিপরীত।
মুহাম্মদ
ইবনে
সালিহ
বলেন,
‘তাকবির
হলো
আল্লাহর
মহত্ত্বের
ঘোষণা,
যা
মুমিনের
জীবনে
শান্তি
ও
পবিত্রতা
নিয়ে
আসে।’
(আল-ফিকহুল
মুয়াসসার,
পৃষ্ঠা:
১৫৬,
ইসলামিক
ফাউন্ডেশন,
২০১৫)।
এডমিন 






