সংস্কার
নিয়ে
রাজনৈতিক
দলগুলোর
সঙ্গে
জাতীয়
ঐকমত্য
কমিশনের
দ্বিতীয়
ধাপের
আলোচনা
শেষ
হয়েছে।
বৃহস্পতিবার
এই
ধাপের
২৩তম
দিনের
মতো
আলোচনা
হয়।
এর
মধ্য
দিয়ে
মৌলিক
সংস্কার
প্রশ্নে
রাজনৈতিক
দলগুলোর
অবস্থান
স্পষ্ট
হয়েছে।
বৃহস্পতিবার
আলোচনা
শেষে
জাতীয়
ঐকমত্য
কমিশনের
সহসভাপতি
অধ্যাপক
আলী
রীয়াজ
বলেন,
রাজনৈতিক
দলগুলোর
মধ্যে
আগেই
যে
বিষয়গুলোতে
ঐকমত্য
হয়েছিল,
সেগুলো
বাদ
দিয়ে
এই
ধাপের
আলোচনার
জন্য
কমিশনের
পক্ষ
থেকে
১৯টি
মৌলিক
সংস্কারের
বিষয়
চিহ্নিত
করা
হয়।
এই
১৯টি
বিষয়ে
বেশির
ভাগ
ক্ষেত্রেই
ঐকমত্য
প্রতিষ্ঠা
সম্ভব
হয়েছে,
তবে
কিছু
কিছু
ক্ষেত্রে
‘নোট
অব
ডিসেন্ট’
(আপত্তি)
রয়েছে।
এই
১৯টি
গুরুত্বপূর্ণ
বিষয়ের
মধ্যে
রয়েছে
সংবিধানের
৭০
অনুচ্ছেদ,
সংসদীয়
স্থায়ী
কমিটির
সভাপতিত্ব,
নির্বাচনী
এলাকার
সীমানা
নির্ধারণ,
রাষ্ট্রপতির
ক্ষমাসংক্রান্ত
বিধান,
বিচার
বিভাগের
বিকেন্দ্রীকরণ,
জরুরি
অবস্থা
ঘোষণা,
প্রধান
বিচারপতি
নিয়োগ,
সংবিধান
সংশোধন,
প্রধানমন্ত্রীর
একাধিক
পদে
থাকার
বিধান,
নির্বাচন
কমিশন,
সরকারি
কর্ম
কমিশন,
দুর্নীতি
দমন
কমিশন,
মহাহিসাব
নিরীক্ষক
ও
নিয়ন্ত্রক
এবং
ন্যায়পাল
নিয়োগের
বিধান,
প্রধানমন্ত্রীর
মেয়াদকাল,
সংসদে
নারী
প্রতিনিধিত্ব,
দ্বিকক্ষবিশিষ্ট
পার্লামেন্ট,
বিশেষত
উচ্চকক্ষ
গঠন,
সদস্য
নির্বাচনের
পদ্ধতি
ও
এখতিয়ার,
রাষ্ট্রপতি
নির্বাচনের
পদ্ধতি,
ইলেকটোরাল
কলেজ,
রাষ্ট্রপতির
ক্ষমতা
ও
দায়িত্ব,
তত্ত্বাবধায়ক
সরকার
এবং
নাগরিকের
মৌলিক
অধিকার
সম্প্রসারণ
ও
রাষ্ট্র
পরিচালনার
মূলনীতি।