জিওফ্রে
সেই
সৈন্যদের
জিজ্ঞেস
করলেন,
‘তোমরা
তো
সৈনিক।
পাকিস্তানে
তোমাদের
স্ত্রী
আছে,
বাচ্চা
আছে।
তোমরা
কীভাবে
এই
মেয়েগুলোর
এ
রকম
খারাপ
অবস্থা
করলে?
কীভাবে
এ
রকম
ধর্ষণ
করলে?
কেন
করলে?
তোমরা
তো
চোর
না,
ডাকাত
না,
তোমরা
তো
ধর্ষক
না।’
তাদের
খুব
সহজ
উত্তর
ছিল
যে,
‘আমাদের
কাছে
টিক্কা
খানের
নির্দেশনা
ছিল
যে
একজন
ভালো
মুসলমান
কখনোই
তার
পিতার
বিরুদ্ধে
যুদ্ধ
করবে
না।
তাই
আমাদের
যত
বেশি
সংখ্যক
বাঙালি
মেয়েদেরকে
গর্ভবতী
করে
রেখে
যেতে
হবে।’
ধর্ষণে
লিপ্ত
একজন
পাকিস্তানি
অফিসার
তাঁর
বন্ধুকে
লিখছেন
যে,
‘এই
বাঙালি
নারীদের
আমরা
পোষ
মানাব
এবং
নতুন
সাচ্চা
পাকিস্তানিদেরকে
জন্ম
দেব।’
আরিফ
রহমান
বলেন,
হামুদুর
রহমান
কমিশন
রিপোর্টে
একজন
অফিসার
বলেছেন,
নিয়াজি
সৈনিকদের
সঙ্গে
অসৈনিকসুলভ
আচরণ
করতেন।
চোখে
শয়তানের
দীপ্তি
নিয়ে
উনি
তাদেরকে
জিজ্ঞেস
করতেন,
‘গত
রাতে
তোমার
অর্জন
কী?’
এখানে
অর্জন
বলতে
তিনি
ধর্ষণ
বোঝাতেন।
এডমিন 


















