চুক্তির
যে
অগ্রগতি,
তা
আরও
সময়
নেবে
বলেই
মনে
হচ্ছে।
থ্যাংকসগিভিং
উৎসবের
আগে
চুক্তি
করার
জন্য
ট্রাম্প
যে
সময়সীমা
বেঁধে
দিয়েছিলেন,
তা
এখন
মরীচিকা।
মস্কো
আলোচনায়
কোনো
সমঝোতা
না
হওয়ার
ইউক্রেনের
প্রেসিডেন্ট
ভলোদিমির
জেলেনস্কি
এখন
আবার
ইউরোপীয়দের
সঙ্গে
বসবেন,
তারপর
যুক্তরাষ্ট্রের
কাছে
যাবেন।
এভাবে
প্রক্রিয়াটি
চলতেই
থাকতে
পারে।
পুতিন
একজন
বাস্তববাদী
মানুষ।
সব
ধরনের
সুযোগ
ও
বাধার
সঙ্গে
মানিয়ে
নিতে
পারেন
তিনি।
আর
এই
যুদ্ধ
ঘিরে
নিজের
একটি
ভূরাজনৈতিক
স্বপ্ন
পূরণের
লক্ষ্যেও
কাজ
করছেন
রুশ
প্রেসিডেন্ট।
তা
হলো
বৈশ্বিক
নিরাপত্তার
ভারসাম্য
নতুন
করে
সাজিয়ে
নেওয়া
এবং
দশকের
পর
দশক
ধরে
চলে
আসা
মার্কিন
আধিপত্যে
বদল
আনা।
ক্ষমতায়
টিকে
থাকতেও
যুদ্ধ
চালিয়ে
যাওয়া
একটি
কৌশল।
এডমিন 


















