১.
আল্লাহর
অশেষ
দান:
প্রথম
আয়াতে
আল্লাহ
ঘোষণা
করেছেন—তিনি
নবীজিকে
কাওসার
দান
করেছেন।
শুধু
জান্নাতের
নদী
নয়,
বরং
দুনিয়া
ও
আখিরাতে
অসংখ্য
কল্যাণ,
যেমন:
নবুয়তের
মর্যাদা,
উম্মতের
নেতৃত্ব,
কিয়ামতের
ময়দানে
সুপারিশের
অধিকার।
(তাফসীর
আত-তাবারী,
খণ্ড
২৪,
পৃ.
৬৬৭;
দারুল
মাআরিফ,
কায়রো:
১৯৯৯)
২.
কৃতজ্ঞতা
প্রকাশের
পথ:
দ্বিতীয়
আয়াতে
শিক্ষা
দেওয়া
হয়েছে—কৃতজ্ঞতা
শুধু
কথায়
নয়,
বরং
কাজের
মাধ্যমে
প্রকাশ
করতে
হবে।
আল্লাহর
উদ্দেশে
নামাজ
পড়া
ও
কোরবানি
করা
এই
কৃতজ্ঞতার
প্রতীক।
(সাঈদ
কুতুব,
ফি
জিলালিল
কোরআন,
সুরা
আল-কাওসার,
দারুশ
শুরুক,
কায়রো:
২০০০,
খণ্ড
৬,
পৃ.
৩৯৪২)
৩.
শত্রুর
পরাজয়:
তৃতীয়
আয়াতে
নবীজিকে
আশ্বস্ত
করা
হয়েছে—যারা
তাঁকে
বিদ্রূপ
করছে,
তারাই
ইতিহাসে
মুছে
যাবে।
সত্যিই
তাই
ঘটেছে।
নবীজির
নাম
আজ
কোটি
কোটি
মানুষ
ভালোবেসে
উচ্চারণ
করছে,
অথচ
তাঁর
শত্রুরা
কালের
গহ্বরে
হারিয়ে
গেছে।
(তাফসীর
ইবনে
কাসীর,
খণ্ড
৪,
পৃ.
৬৭৫)
এডমিন 












