০৯:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফুলবাড়িয়ার লাল চিনি পেল জিআই স্বীকৃতি

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:২১:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫
  • 15

ময়মনসিংহের
ফুলবাড়িয়ায়
আখের
রস
থেকে
হাতে
তৈরি
লাল
চিনির
ঐতিহ্য
প্রায়
আড়াই

বছরের।
শরবত,
পিঠা

মিষ্টান্ন
তৈরিতে
ব্যবহৃত
হয়
এই
মিহি
দানার
চিনি।
ঐতিহ্যবাহী
এই
লাল
চিনি
ভৌগোলিক
নির্দেশক
(জিআই)
পণ্যের
স্বীকৃতি
পেয়েছে।

আজ
মঙ্গলবার
দুপুরে
ফুলবাড়িয়া
উপজেলা
কৃষি
কর্মকর্তা
নূর
মোহাম্মদ
প্রথম
আলোকে
জানান,
ওয়েবসাইট
চেক
করে
আজ
তাঁরা
বিষয়টি
নিশ্চিত
হয়েছেন।

নূর
মোহাম্মদ
বলেন,
‘২০২৪
সালের
১১
জুলাই
উপজেলা
প্রশাসনের
পক্ষে
ফুলবাড়িয়ার
লাল
চিনির
জিআই
স্বীকৃতির
জন্য
আবেদন
করা
হয়।
অন্য
কোনো
পক্ষের
দাবি
না
থাকায়
সব
প্রক্রিয়া
শেষে
আমরা
স্বীকৃতি
পেয়েছি।
সনদের
জন্য
আজ
সরকারনির্ধারিত
ফি
জমা
দিয়েছি।’

এই
কৃষি
কর্মকর্তা
আরও
বলেন,
জিআই
স্বীকৃতির
মাধ্যমে
অর্থনীতিতে
পরিবর্তন
আসবে।
আগে
যাঁরা
লাল
চিনি
সম্পর্কে
জানতেন
না,
তাঁরাও
এখন
জানবেন।
কৃষকেরা
উৎপাদন
বাড়াবেন,
সরকারেরও
পৃষ্ঠপোষকতা
বাড়বে।
অর্গানিক
পণ্য
হিসেবে
যদি
দেশের
বাইরে
রপ্তানি
করা
যায়,
তাহলে
চাষিদের
জন্য
নতুন
সুযোগ
তৈরি
হবে।

ট্যাগঃ

ফরিদপুরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাল্টাপাল্টি মামলা

ফুলবাড়িয়ার লাল চিনি পেল জিআই স্বীকৃতি

আপডেট সময়ঃ ১২:২১:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫

ময়মনসিংহের
ফুলবাড়িয়ায়
আখের
রস
থেকে
হাতে
তৈরি
লাল
চিনির
ঐতিহ্য
প্রায়
আড়াই

বছরের।
শরবত,
পিঠা

মিষ্টান্ন
তৈরিতে
ব্যবহৃত
হয়
এই
মিহি
দানার
চিনি।
ঐতিহ্যবাহী
এই
লাল
চিনি
ভৌগোলিক
নির্দেশক
(জিআই)
পণ্যের
স্বীকৃতি
পেয়েছে।

আজ
মঙ্গলবার
দুপুরে
ফুলবাড়িয়া
উপজেলা
কৃষি
কর্মকর্তা
নূর
মোহাম্মদ
প্রথম
আলোকে
জানান,
ওয়েবসাইট
চেক
করে
আজ
তাঁরা
বিষয়টি
নিশ্চিত
হয়েছেন।

নূর
মোহাম্মদ
বলেন,
‘২০২৪
সালের
১১
জুলাই
উপজেলা
প্রশাসনের
পক্ষে
ফুলবাড়িয়ার
লাল
চিনির
জিআই
স্বীকৃতির
জন্য
আবেদন
করা
হয়।
অন্য
কোনো
পক্ষের
দাবি
না
থাকায়
সব
প্রক্রিয়া
শেষে
আমরা
স্বীকৃতি
পেয়েছি।
সনদের
জন্য
আজ
সরকারনির্ধারিত
ফি
জমা
দিয়েছি।’

এই
কৃষি
কর্মকর্তা
আরও
বলেন,
জিআই
স্বীকৃতির
মাধ্যমে
অর্থনীতিতে
পরিবর্তন
আসবে।
আগে
যাঁরা
লাল
চিনি
সম্পর্কে
জানতেন
না,
তাঁরাও
এখন
জানবেন।
কৃষকেরা
উৎপাদন
বাড়াবেন,
সরকারেরও
পৃষ্ঠপোষকতা
বাড়বে।
অর্গানিক
পণ্য
হিসেবে
যদি
দেশের
বাইরে
রপ্তানি
করা
যায়,
তাহলে
চাষিদের
জন্য
নতুন
সুযোগ
তৈরি
হবে।