০৭:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গান, কবিতা, নৃত্যে শরৎ উদ্‌যাপন

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:১০:১৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 13

শরতের
আলোকচ্ছটা

কোমলতায়
ছেয়ে
যাক
প্রতিটি
হৃদয়।
শরৎ
ঋতুর
আগমন
উদ্‌যাপন
উপলক্ষে
জগন্নাথ
বিশ্ববিদ্যালয়ের
সংগীত
বিভাগের
আয়োজনে
‘শরৎ
আলোর
কমল
বনে’
শীর্ষক
এক
মনোজ্ঞ
সাংস্কৃতিক
অনুষ্ঠানের
আয়োজন
করা
হয়।
বুধবার
বিশ্ববিদ্যালয়ের
সংগীত
বিভাগের
গীতাঞ্জলি
মঞ্চে
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের
অংশগ্রহণে

অনুষ্ঠান
হয়।

অনুষ্ঠানে
একুশে
পদকপ্রাপ্ত
বিশিষ্ট
সংগীতশিল্পী
ফেরদৌস
আরা
আমন্ত্রিত
শিল্পী
হিসেবে
গান
পরিবেশন
করেন।
তিনি
সাতটি
গান
পরিবেশন
করেন।
এসব
গানের
মধ্যে
আধুনিক,
সাংস্কৃতিক,
মৌলিক

কীর্তন
ছিল।
তিনি
‘শাওনও
রাতে
যদি’,
‘কেন
বাজাও
বাঁশি’,
‘ভুলি
কেমনে’,
‘এই
কোন
মায়ায়
ফেলিলে
আমায়’
গান
পরিবেশন
করেন।
সংগীত
বিভাগের
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের
অংশগ্রহণে
নানা
ধরনের
নৃত্য,
গান,
কবিতা
আবৃত্তি

সাংস্কৃতিক
পরিবেশনাও
ছিল।
এসব
গান
দর্শকদের
কাছে
ব্যাপকভাবে
সমাদৃত
হয়।

সংগীতশিল্পী

বিভাগের
চেয়ারম্যান
অণিমা
রায়
বলেন,
‘আমাদের
গান,
আমাদের
সুর,
আমাদের
রবীন্দ্রনাথ,
নজরুল,
লালন,
এই
সকল
নিয়ে
আমরা
যখন
একত্রিত
হব,
তখন
আমাদের
সব
নেতিবাচক
দিকগুলো
দূর
হয়ে
যাবে।
সাংস্কৃতিক
চর্চার
মাধ্যমে
শুভশক্তির
উদয়
সম্ভব।’

ট্যাগঃ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গান, কবিতা, নৃত্যে শরৎ উদ্‌যাপন

আপডেট সময়ঃ ১২:১০:১৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

শরতের
আলোকচ্ছটা

কোমলতায়
ছেয়ে
যাক
প্রতিটি
হৃদয়।
শরৎ
ঋতুর
আগমন
উদ্‌যাপন
উপলক্ষে
জগন্নাথ
বিশ্ববিদ্যালয়ের
সংগীত
বিভাগের
আয়োজনে
‘শরৎ
আলোর
কমল
বনে’
শীর্ষক
এক
মনোজ্ঞ
সাংস্কৃতিক
অনুষ্ঠানের
আয়োজন
করা
হয়।
বুধবার
বিশ্ববিদ্যালয়ের
সংগীত
বিভাগের
গীতাঞ্জলি
মঞ্চে
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের
অংশগ্রহণে

অনুষ্ঠান
হয়।

অনুষ্ঠানে
একুশে
পদকপ্রাপ্ত
বিশিষ্ট
সংগীতশিল্পী
ফেরদৌস
আরা
আমন্ত্রিত
শিল্পী
হিসেবে
গান
পরিবেশন
করেন।
তিনি
সাতটি
গান
পরিবেশন
করেন।
এসব
গানের
মধ্যে
আধুনিক,
সাংস্কৃতিক,
মৌলিক

কীর্তন
ছিল।
তিনি
‘শাওনও
রাতে
যদি’,
‘কেন
বাজাও
বাঁশি’,
‘ভুলি
কেমনে’,
‘এই
কোন
মায়ায়
ফেলিলে
আমায়’
গান
পরিবেশন
করেন।
সংগীত
বিভাগের
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের
অংশগ্রহণে
নানা
ধরনের
নৃত্য,
গান,
কবিতা
আবৃত্তি

সাংস্কৃতিক
পরিবেশনাও
ছিল।
এসব
গান
দর্শকদের
কাছে
ব্যাপকভাবে
সমাদৃত
হয়।

সংগীতশিল্পী

বিভাগের
চেয়ারম্যান
অণিমা
রায়
বলেন,
‘আমাদের
গান,
আমাদের
সুর,
আমাদের
রবীন্দ্রনাথ,
নজরুল,
লালন,
এই
সকল
নিয়ে
আমরা
যখন
একত্রিত
হব,
তখন
আমাদের
সব
নেতিবাচক
দিকগুলো
দূর
হয়ে
যাবে।
সাংস্কৃতিক
চর্চার
মাধ্যমে
শুভশক্তির
উদয়
সম্ভব।’