০১:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ক্রমেই পশ্চিম তীর গ্রাস, আরও ১৯ বসতি স্থাপনের অনুমতি ইসরায়েলের

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫
  • 9

পশ্চিম
তীরে
ইসরায়েলের
দখলদারির
মধ্যেই
যুক্তরাষ্ট্রের
মায়ামিতে
গাজা
যুদ্ধবিরতি
নিয়ে
আলোচনা
চলছে।
গত
শুক্রবার
সেখানে
পৌঁছেছেন
যুদ্ধবিরতির
মধ্যস্থতাকারী
দেশ
কাতার,
মিসর

তুরস্কের
শীর্ষ
প্রতিনিধিরা।
তাঁদের
ট্রাম্পের
বিশেষ
দূত
স্টিভ
উইটকফ

জামাতা
জ্যারেড
কুশনারের
সঙ্গে
সাক্ষাতের
কথা
ছিল।

এই
যুদ্ধবিরতি
নিয়ে
যুক্তরাষ্ট্রের
পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মার্কো
রুবিও
শুক্রবার
বলেন,
গাজায়
একটি
শান্তিচুক্তির
ক্ষেত্রে
অনেক
জটিলতা
রয়েছে।
তবে
অক্টোবরে
যুদ্ধবিরতি
শুরুর
পর
জিম্মিদের
মুক্তি
একটি
‘বিস্ময়কর’
ঘটনা।
এই
যুদ্ধবিরতি
ঘিরে
প্রতিদিনই
নতুন
নতুন
চ্যালেঞ্জ
সামনে
আসছে।
চ্যালেঞ্জগুলো
আসছে
ইসরায়েল

হামাস—দুই
পক্ষ
থেকেই।

১০
অক্টোবর
থেকে
শুরু
হওয়া
গাজা
যুদ্ধবিরতির
বর্তমানে
প্রথম
ধাপ
চলছে।
দ্বিতীয়
ধাপে
উপত্যকাটি
থেকে
ইসরায়েলি
সেনাদের
আরও
পিছিয়ে
আনা,
সেখানে
হামাসের
পরিবর্তে
একটি
অন্তর্বর্তী
সরকার
গঠন
এবং
আন্তর্জাতিক
বাহিনী
মোতায়েনের
কথা
রয়েছে।
কথা
রয়েছে
হামাসের
অস্ত্রসমর্পণেরও।

রুবিও
বলেন,
শান্তিপ্রক্রিয়া
চলমান
রাখার
জন্য
হামাসের
অস্ত্র
ত্যাগ
করা
জরুরি।
হামাস
যদি
এমন
অবস্থায়
থাকে
যে
তারা
ভবিষ্যতে
ইসরায়েলের
জন্য
হুমকি
সৃষ্টি
করবে,
তাহলে
শান্তি
প্রতিষ্ঠা
সম্ভব
নয়।
যদিও
রোববার
হামাসের
গাজাপ্রধান
খলিল
আল-হায়া
বলেছেন,
নিজেদের
কাছে
অস্ত্র
রাখার
গ্রহণযোগ্য
অধিকার
রয়েছে
হামাস
যোদ্ধাদের।
সংগঠনটির
আরেক
নেতা
বলেছেন,
হামাসের
আত্মসমর্পণের
চেয়ে
আলোচনায়
বেশি
গুরুত্ব
দেওয়া
উচিত
ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতি
লঙ্ঘনের
ওপর।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

ক্রমেই পশ্চিম তীর গ্রাস, আরও ১৯ বসতি স্থাপনের অনুমতি ইসরায়েলের

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫

পশ্চিম
তীরে
ইসরায়েলের
দখলদারির
মধ্যেই
যুক্তরাষ্ট্রের
মায়ামিতে
গাজা
যুদ্ধবিরতি
নিয়ে
আলোচনা
চলছে।
গত
শুক্রবার
সেখানে
পৌঁছেছেন
যুদ্ধবিরতির
মধ্যস্থতাকারী
দেশ
কাতার,
মিসর

তুরস্কের
শীর্ষ
প্রতিনিধিরা।
তাঁদের
ট্রাম্পের
বিশেষ
দূত
স্টিভ
উইটকফ

জামাতা
জ্যারেড
কুশনারের
সঙ্গে
সাক্ষাতের
কথা
ছিল।

এই
যুদ্ধবিরতি
নিয়ে
যুক্তরাষ্ট্রের
পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মার্কো
রুবিও
শুক্রবার
বলেন,
গাজায়
একটি
শান্তিচুক্তির
ক্ষেত্রে
অনেক
জটিলতা
রয়েছে।
তবে
অক্টোবরে
যুদ্ধবিরতি
শুরুর
পর
জিম্মিদের
মুক্তি
একটি
‘বিস্ময়কর’
ঘটনা।
এই
যুদ্ধবিরতি
ঘিরে
প্রতিদিনই
নতুন
নতুন
চ্যালেঞ্জ
সামনে
আসছে।
চ্যালেঞ্জগুলো
আসছে
ইসরায়েল

হামাস—দুই
পক্ষ
থেকেই।

১০
অক্টোবর
থেকে
শুরু
হওয়া
গাজা
যুদ্ধবিরতির
বর্তমানে
প্রথম
ধাপ
চলছে।
দ্বিতীয়
ধাপে
উপত্যকাটি
থেকে
ইসরায়েলি
সেনাদের
আরও
পিছিয়ে
আনা,
সেখানে
হামাসের
পরিবর্তে
একটি
অন্তর্বর্তী
সরকার
গঠন
এবং
আন্তর্জাতিক
বাহিনী
মোতায়েনের
কথা
রয়েছে।
কথা
রয়েছে
হামাসের
অস্ত্রসমর্পণেরও।

রুবিও
বলেন,
শান্তিপ্রক্রিয়া
চলমান
রাখার
জন্য
হামাসের
অস্ত্র
ত্যাগ
করা
জরুরি।
হামাস
যদি
এমন
অবস্থায়
থাকে
যে
তারা
ভবিষ্যতে
ইসরায়েলের
জন্য
হুমকি
সৃষ্টি
করবে,
তাহলে
শান্তি
প্রতিষ্ঠা
সম্ভব
নয়।
যদিও
রোববার
হামাসের
গাজাপ্রধান
খলিল
আল-হায়া
বলেছেন,
নিজেদের
কাছে
অস্ত্র
রাখার
গ্রহণযোগ্য
অধিকার
রয়েছে
হামাস
যোদ্ধাদের।
সংগঠনটির
আরেক
নেতা
বলেছেন,
হামাসের
আত্মসমর্পণের
চেয়ে
আলোচনায়
বেশি
গুরুত্ব
দেওয়া
উচিত
ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতি
লঙ্ঘনের
ওপর।