জাতীয়
শিক্ষাক্রম
ও
পাঠ্যপুস্তক
বোর্ডের
(এনসিটিবি)
কাজ
মূলত
শিক্ষাক্রম
প্রণয়ন
ও
সংস্কার
এবং
পাঠ্যবই
তৈরি
ও
বিতরণ।
বছরের
পর
বছর
ধরে
গঠনতন্ত্র
মেনেই
প্রতিষ্ঠানটি
এসব
কাজ
করে
আসছে।
সম্প্রতি
বিভিন্ন
সংবাদমাধ্যমে
প্রকাশিত
হয়েছে
শিক্ষা
মন্ত্রণালয়
এখন
প্রাথমিক
স্তরের
পাঠ্যবই
এনসিটিবির
পরিবর্তে
প্রাথমিক
শিক্ষা
অধিদপ্তরের
মাধ্যমে
মুদ্রণ
ও
বিতরণের
উদ্যোগ
নিচ্ছে।
দুই-আড়াই
বছর
ধরেই
এই
চেষ্টা
চলছিল;
কিন্তু
অন্তর্বর্তী
সরকার
দ্রুত
তা
বাস্তবায়নের
পথে
যাবে,
এমনটি
ভাবা
যায়নি।
পাঠ্যবই
প্রকাশের
ক্ষেত্রে
এনসিটিবি
একটি
স্বয়ংসম্পূর্ণ
প্রতিষ্ঠান।
কিন্তু
দক্ষ
লোকবলের
অভাব
ও
নীতিনির্ধারণে
দুর্বলতার
কারণে
এনসিটিবি
কাঙ্ক্ষিত
মাত্রায়
সক্ষমতা
দেখাতে
পারেনি।
তা
ছাড়া
প্রতিষ্ঠানটির
বিরুদ্ধে
অভিযোগের
অন্ত
নেই।
কয়েক
বছর
ধরে
পাঠ্যবই
যথাসময়ে
শিক্ষার্থীদের
হাতে
পৌঁছাতে
ব্যর্থ
হয়েছে।
বইয়ের
কাগজ
ও
ছাপার
মান
নিয়ে
প্রশ্ন
উঠেছে।
বই
তৈরি
থেকে
বিতরণ
পর্যন্ত
কাজের
বিভিন্ন
ধাপে
সমন্বয়ের
অভাব
রয়েছে।
এ
রকম
আরও
অনেক
দুর্বলতা
ও
ঘাটতি
দেখানো
যাবে।
কিন্তু
এসব
অজুহাতে
প্রাথমিকের
বই
ছাপানো
ও
বিতরণের
দায়িত্ব
প্রাথমিক
শিক্ষা
অধিদপ্তরের
নেওয়া
ঠিক
হবে
না।
এডমিন 















