শ্যামল
চন্দ্র
বনিক
বলেন,
স্থানীয়
লোকজন
তাঁকে
উদ্ধার
করে
মনোহরদী
উপজেলা
স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সের
জরুরি
বিভাগে
নিয়ে
যান।
তাঁকে
প্রাথমিক
চিকিৎসা
দিয়ে
ঢাকায়
পাঠানো
হয়।
তিনি
এখন
রাজধানীর
একটি
হাসপাতালে
চিকিৎসা
নিচ্ছেন।
শ্যামল
চন্দ্র
বনিক
আরও
বলেন,
হামলাকারীদের
চোখ
বাদে
বাকি
মুখমণ্ডল
কাপড়ে
ঢাকা
থাকায়
তিনি
তাদের
চিনতে
পারেননি।
মনোহরদী
থানার
ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা
আবদুল
জব্বার
বলেন,
এ
ব্যাপারে
তদন্ত
চলছে।
তদন্ত
শেষে
আইনি
ব্যবস্থা
নেওয়া
হবে।
এডমিন 







