০১:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাঁদাবাজি ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগে ‘ট্রাফিক সহায়ক গ্রুপ’ ভেঙে নতুন পথে শিক্ষার্থীদের একাংশ

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:১৫:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫
  • 2

সংবাদ
সম্মেলনে
শিক্ষার্থীরা
জানান,
টিএসএফ
পুলিশের
সহযোগী
হিসেবে
কাজ
করবে।
তবে
তা
পরিচালনা
করবে
একটি
স্বতন্ত্র
গভর্নিং
বডি।
এতে
পুলিশ,
স্বনামধন্য
বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষক,
পরিবহনবিশেষজ্ঞ

আট
বিভাগ
থেকে
আটজন
ট্যাগ
সদস্য
যুক্ত
থাকবেন।

শিক্ষার্থীদের
প্রস্তাবের
মধ্যে
নিয়োগ
সম্পূর্ণ
সরকারি
তত্ত্বাবধানে
হতে
হবে,
ন্যূনতম
যোগ্যতা
এসএসসি
পাস,
বয়স
১৮
বছর,
ছেলেদের
উচ্চতা

ফুট

ইঞ্চি,
মেয়েদের
উচ্চতা

ফুট,
পাঠ্যপুস্তকে
ট্রাফিক
নিয়ম
অন্তর্ভুক্তি,
মূল
সড়কে
ব্যাটারিচালিত
রিকশা
বন্ধ
ইত্যাদি
অন্যতম।

এক
মাসের
মধ্যে
এসব
প্রস্তাব
কার্যকর
না
হলে
শিক্ষার্থীরা
কঠোর
পদক্ষেপ
নেওয়ার
হুঁশিয়ারি
দিয়েছেন।

ট্যাগের
সদস্য
জাবেদ
মুনতাসির
রনি
বলেন,
প্রশিক্ষণ
শেষে
দায়িত্বে
যোগ
দেওয়ার
পর
প্রতিশ্রুত
৫৬০
টাকার
বদলে
হাতে
পেয়েছেন
৪০৫
টাকা।
বাকি
টাকা
উৎসে
করের
অজুহাতে
কেটে
রাখা
হয়।
কয়েক
মাস
পর
বকেয়া
কিছু
অর্থ
মেটানো
হলেও
পুরো
প্রক্রিয়া
ছিল
অস্বচ্ছ।

ছাড়া
কর্মীদের
বাদ
দেওয়ার
বিষয়ে
কোনো
লিখিত
নোটিশও
দেওয়া
হয়নি।

ট্যাগঃ

চাঁদাবাজি ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগে ‘ট্রাফিক সহায়ক গ্রুপ’ ভেঙে নতুন পথে শিক্ষার্থীদের একাংশ

আপডেট সময়ঃ ১২:১৫:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫

সংবাদ
সম্মেলনে
শিক্ষার্থীরা
জানান,
টিএসএফ
পুলিশের
সহযোগী
হিসেবে
কাজ
করবে।
তবে
তা
পরিচালনা
করবে
একটি
স্বতন্ত্র
গভর্নিং
বডি।
এতে
পুলিশ,
স্বনামধন্য
বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষক,
পরিবহনবিশেষজ্ঞ

আট
বিভাগ
থেকে
আটজন
ট্যাগ
সদস্য
যুক্ত
থাকবেন।

শিক্ষার্থীদের
প্রস্তাবের
মধ্যে
নিয়োগ
সম্পূর্ণ
সরকারি
তত্ত্বাবধানে
হতে
হবে,
ন্যূনতম
যোগ্যতা
এসএসসি
পাস,
বয়স
১৮
বছর,
ছেলেদের
উচ্চতা

ফুট

ইঞ্চি,
মেয়েদের
উচ্চতা

ফুট,
পাঠ্যপুস্তকে
ট্রাফিক
নিয়ম
অন্তর্ভুক্তি,
মূল
সড়কে
ব্যাটারিচালিত
রিকশা
বন্ধ
ইত্যাদি
অন্যতম।

এক
মাসের
মধ্যে
এসব
প্রস্তাব
কার্যকর
না
হলে
শিক্ষার্থীরা
কঠোর
পদক্ষেপ
নেওয়ার
হুঁশিয়ারি
দিয়েছেন।

ট্যাগের
সদস্য
জাবেদ
মুনতাসির
রনি
বলেন,
প্রশিক্ষণ
শেষে
দায়িত্বে
যোগ
দেওয়ার
পর
প্রতিশ্রুত
৫৬০
টাকার
বদলে
হাতে
পেয়েছেন
৪০৫
টাকা।
বাকি
টাকা
উৎসে
করের
অজুহাতে
কেটে
রাখা
হয়।
কয়েক
মাস
পর
বকেয়া
কিছু
অর্থ
মেটানো
হলেও
পুরো
প্রক্রিয়া
ছিল
অস্বচ্ছ।

ছাড়া
কর্মীদের
বাদ
দেওয়ার
বিষয়ে
কোনো
লিখিত
নোটিশও
দেওয়া
হয়নি।