অন্তর্বর্তী
সরকারের
সামনে
সেই
সুযোগ
ছিল।
বাসকে
কেন্দ্রে
রেখে
একটা
সুশৃঙ্খল
গণপরিবহনব্যবস্থা
গড়ে
তোলা
এমন
কী
কঠিন
কোনো
কাজ
ছিল!
চাইলে
যে
করা
যায়,
সেটা
আমরা
গত
কয়েক
মাসে
ঢাকার
ভাঙাচোরা
ও
হাঁটার
জন্য
অযোগ্য
অনেকগুলো
ফুটপাতের
চিরচেনা
চেহারা
যেভাবে
বদলে
যাচ্ছে,
সেই
উদাহরণ
দিতে
পারি।
যাত্রীকল্যাণ
সমিতির
মহাসচিব
মোজাম্মেল
গত
১৫
মে
দেশ
রূপান্তরে
প্রকাশিত
এক
কলামে
দেখিয়েছেন,
একটি
ডেডিকেটেড
সিটি
বাস
সার্ভিস
কীভাবে
ঢাকার
চেহারা
বদলে
দিতে
পারে।
তিনি
মনে
করেন,
ঢাকায়
দুই
হাজার
নতুন
বাস
নামানো
গেলেই
সেটা
সম্ভব।
বুয়েটের
বুয়েটের
অ্যাকসিডেন্ট
রিসার্চ
ইনস্টিটিউটের
সাবেক
পরিচালক
অধ্যাপক
মো.
হাদিউজ্জামান
গত
বছরের
অক্টোবরে
বলেছিলেন,
মাত্র
ছয়
হাজার
কোটি
টাকা
বিনিয়োগ
করা
গেলেই
ঢাকার
গণপরিবহনব্যবস্থার
খোলনলচে
বদলে
দেওয়া
সম্ভব।
একই
ছাতার
নিচে
একটা
সিটি
বাস
সার্ভিস
চালু
করতে
হবে,
যেখানে
সরকারের
নিয়ন্ত্রণ
থাকবে।
অন্তর্বর্তী
সরকার
বিশ্বব্যাংকের
প্রকল্পের
আওতায়
ঢাকায়
বৈদ্যুতিক
বাস
সেবা
চালুর
সিদ্ধান্ত
নিয়েছে।
ঢাকার
বায়ুদূষণ
ও
পরিবেশের
কথা
মাথায়
রেখে
এ
প্রকল্প
হাতে
নেওয়া
হচ্ছে।
সুইডেন
থেকে
চড়া
দামে
নিয়ে
আসা
বিআরটিসির
ভলভো
বাস
পরিণতি
কি
হয়েছিল
সেটা
আমরা
সবাই
জানি।
ঢাকার
পরিবহন
ব্যবস্থার
গোষ্ঠীস্বার্থের
তৈরি
করা
রাজনৈতিক–অর্থনীতির
জাল
কাটতে
না
পারলে
যত
আধুনিক
বাস
আনা
যাক
না
কেন,
সেটা
টেকসই
হবে
কি?
মনোজ
দে,
প্রথম
আলোর
সম্পাদকীয়
সহকারী
এডমিন 











