একই
ভাবে
জুলাই
হত্যা
মামলায়
গ্রেপ্তার
হয়েছিলেন
অভিনেত্রী
নুসরাত
ফারিয়া।
যদিও
তিনি
সেই
সময়
দেশেই
ছিলেন
না,
কিন্তু
মিথ্যা
মামলায়
তাঁকে
গ্রেপ্তারের
পর
নানামুখী
সমালোচনার
পর
থেকে
ছেড়ে
দেওয়া
হয়।
(১৮
মে,
বিবিসি
বাংলা)
জুলাই
আন্দোলনে
আহাদুল
ইসলামকে
হত্যার
অভিযোগে
গত
বছরের
অক্টোবরে
বেসরকারি
সংস্থা
আইন
ও
সালিশ
কেন্দ্রের
চেয়ারপারসন
এবং
সুপ্রিম
কোর্টের
সিনিয়র
আইনজীবী
জহিরুল
ইসলাম
খান
পান্নাসহ
(জেড
আই
খান
পান্না)
আওয়ামী
লীগের
সাধারণ
সম্পাদক
ওবায়দুল
কাদের,
সাবেক
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদুজ্জামান
খানসহ
১৮০
জনের
নাম
উল্লেখ
করে
মামলা
করেছিলেন
নিহতের
বাবা
মো.
বাকের।
অথচ
জুলাইয়ে
ছাত্র–জনতার
উপর
গুলি
চালানো
বন্ধ
করতে
রিটকারী
আইনজীবী
ছিলেন
জেড
আই
খান
পান্না।
ব্যাপক
আলোচনা-সমালোচনার
মুখে
মামলা
থেকে
তাঁর
নামটি
প্রত্যাহার
করা
হয়।
এই
কয়েকটি
কেবলই
উদাহরণ
দিলাম।
প্রকৃতপক্ষে
আমরা
যদি
গত
১৫
মাসে
এই
সরকারের
আমলে
হওয়া
মামলাগুলো
বিশ্লেষণ
করতে
যাই,
তাহলে
দেখা
যাবে,
এসব
মামলার
অনেকগুলোতে
প্রতিহিংসা,
রাজনৈতিক
আধিপত্য,
ব্যবসায়িক
দ্বন্দ্ব
কিংবা
দখলের
নিমিত্তে
হাজার
হাজার
মানুষকে
আসামি
করা
হয়েছে।
আওয়ামী
লীগের
রাজনীতির
সঙ্গে
জড়িত
ব্যক্তিদের
পাশাপাশি
সুশীল
সমাজের
প্রতিনিধি,
বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষক,
পত্রিকার
সাংবাদিক-সম্পাদক,
লেখক,
খেলোয়াড়
বা
ক্রীড়া
ব্যক্তিত্ব,
অভিনেতা-অভিনেত্রীদের
বিরুদ্ধে
ঢালাও
মামলা
দেওয়া
হয়েছে,
কাউকে
কাউকে
গ্রেপ্তারও
করা
হয়েছে।
কেউ
জামিন
পেয়েছেন,
কেউ
এখনো
কারাগারে
আছেন।
এডমিন 













