৭.
প্রস্তাব
পাস
কীভাবে
পরিষদের
প্রথম
অধিবেশনের
প্রথম
বৈঠকে
সভাপ্রধান
ও
উপ-সভাপ্রধান
(স্পিকার
ও
ডেপুটি
স্পিকারের
মতো)
নির্বাচন
করবেন।
কোরামের
জন্য
ন্যূনতম
৬০
(ষাট)
জন
পরিষদ
সদস্যের
উপস্থিতিই
যথেষ্ট
হবে।
সংবিধান
সংস্কার–সংক্রান্ত
কোনো
প্রস্তাব
অনুমোদনের
জন্য
প্রয়োজন
হবে
পরিষদের
মোট
সদস্যদের
সংখ্যাগরিষ্ঠ
ভোট।
৮.
উচ্চকক্ষ
গঠন
যেভাবে
সংবিধান
সংস্কার
শেষ
হওয়ার
৪৫
দিনের
মধ্যে
নিম্নকক্ষের
নির্বাচনে
প্রাপ্ত
ভোটের
সংখ্যানুপাতিক
প্রতিনিধিত্ব
(পিআর)
পদ্ধতিতে
একটি
উচ্চকক্ষ
গঠন
করা
হবে।
তবে
ওই
উচ্চকক্ষের
মেয়াদ
নিম্নকক্ষের
(জাতীয়
সংসদের)
মেয়াদের
শেষ
দিবস
পর্যন্ত
হবে।
৯.
সংস্কারের
জন্য
আর
ভোট
লাগবে
না
সার্বভৌম
জনগণের
অভিপ্রায়ের
ভিত্তিতে
সংবিধান
সংস্কার
পরিষদ
গঠিত
হবে
বলে
সংবিধান
সংস্কারের
বিষয়ে
আর
কোনো
অনুমোদন
বা
ভোটের
প্রয়োজন
হবে
না।
জুলাই
জাতীয়
সনদ
বাস্তবায়নের
অঙ্গীকারনামা
অনুসারে
সংবিধানে
জুলাই
জাতীয়
সনদ
অন্তর্ভুক্ত
হবে।
১০.
নোট
অব
ডিসেন্টগুলোর
কী
হবে
ঐকমত্য
কমিশনের
আলোচনায়
বিভিন্ন
প্রস্তাবে
বিএনপিসহ
বিভিন্ন
দলের
‘নোট
অব
ডিসেন্ট’
ছিল।
এর
আগে
বলা
হয়েছিল,
যেসব
দলের
যে
প্রস্তাবে
নোট
অব
ডিসেন্ট
রয়েছে,
তারা
ক্ষমতায়
গেলে
ওই
প্রস্তাবগুলো
বাস্তবায়নে
তাদের
ওপর
বাধ্যবাধকতা
থাকবে
না।
মঙ্গলবার
খসড়া
জমা
দেওয়ার
পর
রাজনৈতিক
দলগুলোর
‘নোট
অব
ডিসেন্ট’
নিয়ে
কী
হবে—সাংবাদিকেরা
জানতে
চাইলে
আলী
রীয়াজ
বলেন,
তাঁরা
সরকারকে
বলেছেন
এগুলো
জনগণের
কাছে
নিয়ে
যেতে।
জনগণের
রায়
পাওয়ার
পর
রাজনৈতিক
দল
সিদ্ধান্ত
নেবে।
কমিশন
৪৮
বিষয়ে
জনগণের
সম্মতি-অসম্মতিকে
বেশি
গুরুত্ব
দিচ্ছে।
এডমিন 












