গত
সোমবার
সকালে
নগরের
একটি
ভবনের
ভাড়া
বাসা
থেকে
কুমিল্লা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
এক
ছাত্রী
ও
তাঁর
মায়ের
মরদেহ
উদ্ধার
করা
হয়।
এই
ছাত্রী
কুমিল্লা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
লোকপ্রশাসন
বিভাগে
পড়তেন।
জোড়া
খুনের
ঘটনায়
ওই
দিন
বিকেলে
নিহত
ছাত্রীর
ভাই
বাদী
হয়ে
কোতোয়ালি
মডেল
থানায়
একটি
হত্যা
মামলা
করেছেন।
এ
ঘটনায়
মোবারক
হোসেন
(২৯)
নামের
এক
কবিরাজকে
গ্রেপ্তার
করেছে
পুলিশ।
গত
মঙ্গলবার
রাতে
তিনি
আদালতে
স্বীকারোক্তিমূলক
জবানবন্দি
দিয়েছেন।
মোবারক
জেলার
দেবীদ্বার
উপজেলার
কাবিলপুর
গ্রামের
প্রয়াত
আবদুল
জলিলের
ছেলে।
আজ
মানববন্ধনে
ওই
ছাত্রীর
এক
সহপাঠী
বলেন,
হত্যাকাণ্ডের
কয়েক
দিন
অতিবাহিত
হলেও
এখন
পর্যন্ত
কী
কারণে
ওই
ছাত্রীকে
হত্যা
করা
হয়েছে—এখনো
সেই
রহস্য
উদ্ঘাটন
করতে
পারেনি
প্রশাসন।
তাঁরা
জানতে
পেরেছেন,
মা-মেয়েকে
যে
কবিরাজ
হত্যা
করেছেন,
তিনি
২০২৩
সালেও
একটি
ধর্ষণচেষ্টা
মামলার
আসামি
ছিলেন।
তাহলে
তিনি
বাইরে
থাকেন
কীভাবে?
পুলিশ
তাঁকে
আগেই
গ্রেপ্তার
করলে
আজ
নির্মমতার
সাক্ষী
হতে
হতো
না
তাঁদের।
তাঁরা
হত্যাকাণ্ডের
বিচার
নিশ্চিত
না
হওয়া
পর্যন্ত
কর্মসূচি
চালিয়ে
যাবেন।
এডমিন 










