১২:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নবীজি (সা.) যেভাবে নামাজ পড়তেন

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৭:০৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৫
  • 17

‘আল্লাহু
আকবার’
বলে
সিজদায়
যাওয়ার
সময়
সম্ভব
হলে
প্রথমে
হাঁটু
এবং
এরপর
হাত
দু’টি
মাটিতে
রাখা
উত্তম।
যদি
এতে
কষ্ট
হয়,
তবে
হাত
আগে
রাখা
যেতে
পারে।

সিজদা
দিতে
হবে
সাতটি
অঙ্গের
উপর,
কপাল
(নাকের
সঙ্গে),
দুই
হাত,
দুই
হাঁটু
এবং
দুই
পায়ের
আঙ্গুলগুলোর
ভেতরের
অংশ।
সিজদার
সময়
আঙ্গুলগুলো
কিবলামুখী

মিলিত
থাকবে।

সিজদার
তাসবিহ
হল,
“সুবহানা
রাব্বিয়াল
আ’লা”
(আমার
মহান
প্রতিপালকের
পবিত্রতা
ঘোষণা
করছি),
যা
কমপক্ষে
তিন
বা
ততোধিক
বার
পাঠ
করতে
হবে।

সিজদার
সময়
বেশি
বেশি
দোয়া
করা
মুস্তাহাব,
কারণ
রাসুল
(সা.)
বলেছেন,
“বান্দা
তার
প্রতিপালকের
সবচেয়ে
নিকটবর্তী
হয়
সিজদা-অবস্থায়।
তাই
তোমরা
সিজদায়
বেশি
বেশি
দোয়া
করো।”
(সহিহ
মুসলিম,
হাদিস:
৪৮২)

এছাড়া,
সিজদার
সময়
কনুইকে
পাঁজর
থেকে,
পেটকে
উরু
থেকে
এবং
উরুকে
গোছা
থেকে
দূরে
রাখা
সুন্নাহ।
হাত
দুটিকে
কুকুরের
মতো
মাটিতে
বিছিয়ে
দেওয়া
নিষেধ।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৮২২;
সহিহ
মুসলিম,
হাদিস:
৪৯৩)

প্রথম
সিজদার
পর
‘আল্লাহু
আকবার’
বলে
মাথা
উঠিয়ে
বসতে
হবে।
এসময়
বাম
পা
বিছিয়ে
তার
উপর
বসবেন
এবং
ডান
পা
খাড়া
করে
রাখবেন।
হাত
দু’টি
ঊরু

হাঁটুর
উপর
থাকবে।
এই
বৈঠকেও
স্থিরতা
বজায়
রাখা
অপরিহার্য।

এই
সময়
দোয়া
পড়তে
হবে,
“রাব্বিগফির
লি,
রাব্বিগফির
লি”
(হে
আমার
প্রতিপালক,
আমাকে
ক্ষমা
করে
দিন)।

অন্য
বর্ণনায়
দীর্ঘ
দোয়া
রয়েছে,
“আল্লাহুম্মাগফির
লি
ওয়ার
হামনি
ওয়ার
যুকনি
ওয়া
আ’ফিনি
ওয়াহদিনী
ওয়াজবুরনি”
(হে
আল্লাহ!
আমাকে
ক্ষমা
করুন,
আমার
প্রতি
দয়া
করুন,
আমাকে
রিজিক
দিন,
আমাকে
সুস্থতা
দিন,
আমাকে
পথ
দেখান
এবং
আমার
ক্ষয়-ক্ষতি
পূরণ
করে
দিন)।
(সুনানে
তিরমিজি,
হাদিস:
২৮০;
সুনানে
আবু
দাউদ,
হাদিস:
৮৫০)

এরপর
দ্বিতীয়
সেজদা
প্রথমটির
মতোই
সম্পন্ন
করতে
হবে।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

নবীজি (সা.) যেভাবে নামাজ পড়তেন

আপডেট সময়ঃ ১২:০৭:০৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৫

‘আল্লাহু
আকবার’
বলে
সিজদায়
যাওয়ার
সময়
সম্ভব
হলে
প্রথমে
হাঁটু
এবং
এরপর
হাত
দু’টি
মাটিতে
রাখা
উত্তম।
যদি
এতে
কষ্ট
হয়,
তবে
হাত
আগে
রাখা
যেতে
পারে।

সিজদা
দিতে
হবে
সাতটি
অঙ্গের
উপর,
কপাল
(নাকের
সঙ্গে),
দুই
হাত,
দুই
হাঁটু
এবং
দুই
পায়ের
আঙ্গুলগুলোর
ভেতরের
অংশ।
সিজদার
সময়
আঙ্গুলগুলো
কিবলামুখী

মিলিত
থাকবে।

সিজদার
তাসবিহ
হল,
“সুবহানা
রাব্বিয়াল
আ’লা”
(আমার
মহান
প্রতিপালকের
পবিত্রতা
ঘোষণা
করছি),
যা
কমপক্ষে
তিন
বা
ততোধিক
বার
পাঠ
করতে
হবে।

সিজদার
সময়
বেশি
বেশি
দোয়া
করা
মুস্তাহাব,
কারণ
রাসুল
(সা.)
বলেছেন,
“বান্দা
তার
প্রতিপালকের
সবচেয়ে
নিকটবর্তী
হয়
সিজদা-অবস্থায়।
তাই
তোমরা
সিজদায়
বেশি
বেশি
দোয়া
করো।”
(সহিহ
মুসলিম,
হাদিস:
৪৮২)

এছাড়া,
সিজদার
সময়
কনুইকে
পাঁজর
থেকে,
পেটকে
উরু
থেকে
এবং
উরুকে
গোছা
থেকে
দূরে
রাখা
সুন্নাহ।
হাত
দুটিকে
কুকুরের
মতো
মাটিতে
বিছিয়ে
দেওয়া
নিষেধ।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৮২২;
সহিহ
মুসলিম,
হাদিস:
৪৯৩)

প্রথম
সিজদার
পর
‘আল্লাহু
আকবার’
বলে
মাথা
উঠিয়ে
বসতে
হবে।
এসময়
বাম
পা
বিছিয়ে
তার
উপর
বসবেন
এবং
ডান
পা
খাড়া
করে
রাখবেন।
হাত
দু’টি
ঊরু

হাঁটুর
উপর
থাকবে।
এই
বৈঠকেও
স্থিরতা
বজায়
রাখা
অপরিহার্য।

এই
সময়
দোয়া
পড়তে
হবে,
“রাব্বিগফির
লি,
রাব্বিগফির
লি”
(হে
আমার
প্রতিপালক,
আমাকে
ক্ষমা
করে
দিন)।

অন্য
বর্ণনায়
দীর্ঘ
দোয়া
রয়েছে,
“আল্লাহুম্মাগফির
লি
ওয়ার
হামনি
ওয়ার
যুকনি
ওয়া
আ’ফিনি
ওয়াহদিনী
ওয়াজবুরনি”
(হে
আল্লাহ!
আমাকে
ক্ষমা
করুন,
আমার
প্রতি
দয়া
করুন,
আমাকে
রিজিক
দিন,
আমাকে
সুস্থতা
দিন,
আমাকে
পথ
দেখান
এবং
আমার
ক্ষয়-ক্ষতি
পূরণ
করে
দিন)।
(সুনানে
তিরমিজি,
হাদিস:
২৮০;
সুনানে
আবু
দাউদ,
হাদিস:
৮৫০)

এরপর
দ্বিতীয়
সেজদা
প্রথমটির
মতোই
সম্পন্ন
করতে
হবে।