০৩:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নামাজের শেষে মুনাজাত ও দোয়া

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫
  • 19

নামাজের
শেষে
মুনাজাতের
জন্য
কয়েকটি
হাদিসে
বর্ণিত
দোয়া
উল্লেখ
করা
হলো:


১.
রাসুল
(সা.)-এর
শেখানো
দোয়া

আবু
হুরায়রা
(রা.)
থেকে
বর্ণিত,
রাসুল
(সা.)
নামাজের
পর
এই
দোয়া
পড়তেন:


বাংলা
উচ্চারণ
:
আল্লাহুম্মা
আনতাস
সালামু
ওয়া
মিনকাস
সালাম,
তাবারাকতা
ইয়া
জাল
জালালি
ওয়াল
ইকরাম।

অর্থ
:
হে
আল্লাহ!
তুমি
শান্তির
উৎস
এবং
তোমার
কাছ
থেকে
শান্তি
আসে,
তুমি
মহিমান্বিত,
হে
মহত্ত্ব

সম্মানের
অধিকারী।
(সহিহ
মুসলিম,
হাদিস:
৫৯১)


২.
ইস্তিগফারের
দোয়া


উচ্চারণ
:
আসতাগফিরুল্লাহ,
আসতাগফিরুল্লাহ,
আসতাগফিরুল্লাহ।

অর্থ
:
আমি
আল্লাহর
কাছে
ক্ষমা
চাই,
আমি
আল্লাহর
কাছে
ক্ষমা
চাই,
আমি
আল্লাহর
কাছে
ক্ষমা
চাই।
এভাবে
তিনবার
পড়া।
রাসুল
(সা.)
নামাজের
পর
ইস্তিগফার
করতেন।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৮৪৪)


৩.
আয়াতুল
কুরসি

নামাজের
পর
আয়াতুল
কুরসি
(সুরা
বাকারা,
আয়াত:
২৫৫)
পড়া
ফজিলতপূর্ণ।
এটি
দুশ্চিন্তা
দূর
করে
এবং
সুরক্ষা
প্রদান
করে।
(সুনান
নাসাই,
হাদিস:
৯৯২৮)


৪.
সুরা
ইখলাস,
ফালাক

নাস

এই
তিনটি
সুরা
নামাজের
পর
পড়া
শয়তানের
ক্ষতি

দুশ্চিন্তা
থেকে
রক্ষা
করে।
রাসুল
(সা.)
এগুলো
তিনবার
পড়তেন।
(সুনান
তিরমিজি,
হাদিস:
২৯০৩)

নামাজের
শেষে
দোয়ার
ফজিলত
অপরিসীম।
দোয়া
একটি
সুন্নাহ
আমল,
যা
নামাজের
পূর্ণতা
বাড়ায়
এবং
দোয়া
কবুলের
সম্ভাবনা
বাড়ায়।
রাসুল
(সা.)-এর
শেখানো
দোয়া,
ইস্তিগফার,
মুমিনের
জন্য
আধ্যাত্মিক
শান্তি

গুনাহ
মাফের
মাধ্যম।

ট্যাগঃ

নামাজের শেষে মুনাজাত ও দোয়া

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫

নামাজের
শেষে
মুনাজাতের
জন্য
কয়েকটি
হাদিসে
বর্ণিত
দোয়া
উল্লেখ
করা
হলো:


১.
রাসুল
(সা.)-এর
শেখানো
দোয়া

আবু
হুরায়রা
(রা.)
থেকে
বর্ণিত,
রাসুল
(সা.)
নামাজের
পর
এই
দোয়া
পড়তেন:


বাংলা
উচ্চারণ
:
আল্লাহুম্মা
আনতাস
সালামু
ওয়া
মিনকাস
সালাম,
তাবারাকতা
ইয়া
জাল
জালালি
ওয়াল
ইকরাম।

অর্থ
:
হে
আল্লাহ!
তুমি
শান্তির
উৎস
এবং
তোমার
কাছ
থেকে
শান্তি
আসে,
তুমি
মহিমান্বিত,
হে
মহত্ত্ব

সম্মানের
অধিকারী।
(সহিহ
মুসলিম,
হাদিস:
৫৯১)


২.
ইস্তিগফারের
দোয়া


উচ্চারণ
:
আসতাগফিরুল্লাহ,
আসতাগফিরুল্লাহ,
আসতাগফিরুল্লাহ।

অর্থ
:
আমি
আল্লাহর
কাছে
ক্ষমা
চাই,
আমি
আল্লাহর
কাছে
ক্ষমা
চাই,
আমি
আল্লাহর
কাছে
ক্ষমা
চাই।
এভাবে
তিনবার
পড়া।
রাসুল
(সা.)
নামাজের
পর
ইস্তিগফার
করতেন।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৮৪৪)


৩.
আয়াতুল
কুরসি

নামাজের
পর
আয়াতুল
কুরসি
(সুরা
বাকারা,
আয়াত:
২৫৫)
পড়া
ফজিলতপূর্ণ।
এটি
দুশ্চিন্তা
দূর
করে
এবং
সুরক্ষা
প্রদান
করে।
(সুনান
নাসাই,
হাদিস:
৯৯২৮)


৪.
সুরা
ইখলাস,
ফালাক

নাস

এই
তিনটি
সুরা
নামাজের
পর
পড়া
শয়তানের
ক্ষতি

দুশ্চিন্তা
থেকে
রক্ষা
করে।
রাসুল
(সা.)
এগুলো
তিনবার
পড়তেন।
(সুনান
তিরমিজি,
হাদিস:
২৯০৩)

নামাজের
শেষে
দোয়ার
ফজিলত
অপরিসীম।
দোয়া
একটি
সুন্নাহ
আমল,
যা
নামাজের
পূর্ণতা
বাড়ায়
এবং
দোয়া
কবুলের
সম্ভাবনা
বাড়ায়।
রাসুল
(সা.)-এর
শেখানো
দোয়া,
ইস্তিগফার,
মুমিনের
জন্য
আধ্যাত্মিক
শান্তি

গুনাহ
মাফের
মাধ্যম।