৩.
দুই
রাকাত
নামাজ
আদায়
প্রথম
রাকাত:
তাকবিরে
তাহরিমা
(আল্লাহু
আকবার)
বলে
নামাজ
শুরু
করা।
সুরা
ফাতিহার
পর
যেকোনো
সুরা
পড়া,
যেমন
সুরা
ইখলাস।
তারপর
রুকু,
সিজদা
ও
অন্যান্য
নিয়ম
অনুসরণ
করে
প্রথম
রাকাত
সম্পন্ন
করা।
দ্বিতীয়
রাকাত:
একইভাবে
সুরা
ফাতিহার
পর
একটি
সুরা
পড়া,
রুকু,
সিজদা
ও
তাশাহহুদ
পড়ে
সালাম
ফিরিয়ে
নামাজ
শেষ
করা।
এই
নামাজ
সাধারণ
ফরজ
বা
নফল
নামাজের
মতোই
পড়তে
হবে,
তবে
খুশুখুজু
(মনোযোগ)
বজায়
রাখা
গুরুত্বপূর্ণ।
(সুনান
তিরমিজি,
হাদিস:
৪৭৮)
৪.
নামাজের
পর
দোয়া
নামাজ
শেষে
আল্লাহর
প্রশংসা
ও
দরুদ
পড়ে
নিজের
প্রয়োজনের
জন্য
দোয়া
করতে
হবে।
আব্দুল্লাহ
ইবনে
আবু
আওফা
(রা.)
থেকে
বর্ণিত,
মহানবী
(সা.)
বলেছেন,
‘যে
ব্যক্তির
আল্লাহর
কাছে
কোনো
প্রয়োজন
বা
মানুষের
কাছে
কোনো
দরকার
থাকে,
সে
যেন
অজু
করে
দুই
রাকাত
নামাজ
পড়ে,
তারপর
আল্লাহর
প্রশংসা
করে,
নবীর
ওপর
দরুদ
পড়ে
এবং
এই
দোয়া
পড়ে:
উচ্চারণ:
‘লা
ইলাহা
ইল্লাল্লাহুল
হালিমুল
কারিম,
সুবহানাল্লাহি
রাব্বিল
আরশিল
আজিম,
আলহামদুলিল্লাহি
রাব্বিল
আলামিন,
আসআলুকা
মুজিবাতি
রাহমাতিক,
ওয়া
আজাইমা
মাগফিরাতিক,
ওয়াল
গানিমাতা
মিন
কুল্লি
বিরর,
ওয়াস
সালামাতা
মিন
কুল্লি
ইসম।
লা
তাদা
লি
জাম্বান
ইল্লা
গাফারতাহু,
ওয়া
লা
হাম্মান
ইল্লা
ফাররাজতাহু।’
অর্থ:
‘আল্লাহ
ছাড়া
কোনো
উপাস্য
নেই,
তিনি
সহনশীল
ও
দয়ালু।
পবিত্র
মহান
আরশের
প্রভু
আল্লাহ।
সমস্ত
প্রশংসা
বিশ্বজগতের
প্রভু
আল্লাহর
জন্য।
আমি
তোমার
কাছে
তোমার
রহমতের
কারণ,
ক্ষমার
দৃঢ়তা,
প্রতিটি
পুণ্যের
লাভ
এবং
সব
পাপ
থেকে
মুক্তি
প্রার্থনা
করি।
আমার
কোনো
গুনাহ
রেখো
না,
যা
তুমি
ক্ষমা
করোনি
এবং
কোনো
দুশ্চিন্তা
রেখো
না,
যা
তুমি
দূর
করোনি।’
(সুনান
তিরমিজি,
হাদিস::
৪৭৮)
৫.
অতিরিক্ত
দোয়া
ওপরের
দোয়ার
পর
নিজের
প্রয়োজন
বা
দরকারের
জন্য
নিজের
ভাষায়
আল্লাহর
কাছে
দোয়া
করা।
দোয়া
করার
সময়
আল্লাহর
ওপর
পূর্ণ
ভরসা
রাখা
এবং
ধৈর্যের
সঙ্গে
ফলাফলের
অপেক্ষা
করা।
এডমিন 












