জাতিসংঘের
তথ্য
অনুযায়ী,
দুই
বছরে
গাজায়
অন্তত
৩৫
হাজারের
বেশি
মানুষকে
হত্যা
করা
হয়েছে।
তাঁদের
মধ্যে
একটি
বড়
অংশ
নারী
ও
শিশু।
১৯৪৮
সাল
থেকে
এ
পর্যন্ত
এই
অঞ্চলে
ইসরায়েলের
নৃশংসতায়
প্রায়
দেড়
লাখ
ফিলিস্তিনি
মানুষ
নিহত
হয়েছেন।
হাজার
হাজার
মানুষকে
হতে
হয়েছে
পঙ্গু
আহত
ও
উদ্বাস্তু।
লাখ
লাখ
ফিলিস্তিনি
হয়েছেন
শরণার্থী।
বিশ্লেষকের
মতে,
জি-৭
ভুক্ত
উল্লিখিত
রাষ্ট্রগুলোর
স্বীকৃতি
ফিলিস্তিন
রাষ্ট্রের
জন্য
অবশ্যই
কূটনৈতিক
গুরুত্ব
বহন
করে।
তবে
সেটি
কতটা
কার্যকর
হবে,
তা
নিয়ে
সন্দেহ
আছে।
অনেক
বিশ্লেষক
বলেছেন,
ফিলিস্তিনির
পক্ষে
স্বীকৃতি
দেওয়া
আগের
১৪৭
দেশের
মতো
এই
তিন
রাষ্ট্রের
স্বীকৃতিও
একধরনের
প্রতীকী।
এ
প্রতীকী
স্বীকৃতি
ফিলিস্তিনিদের
প্রকৃত
স্বাধীনতা
কতটুকু
আনতে
পারবে,
তা
নিয়ে
যথেষ্ট
প্রশ্ন
রয়েছে।
ফিলিস্তিনের
পক্ষে
স্বীকৃতি
দেওয়া
রাষ্ট্রের
সংখ্যা
দিন
দিন
হয়তো
আরও
বাড়বে,
তবে
ফ্রান্স
ও
যুক্তরাজ্যর
ঐতিহাসিক
ভূমিকার
জন্য
এ
স্বীকৃতি
অনেকটা
‘পাপের
প্রায়শ্চিত্ত’
হিসেবে
দেখা
হচ্ছে।
কারণ,
মধ্যপ্রাচ্যের
এ
সংকটের
পেছনে
যুক্তরাজ্য
ও
ফ্রান্সের
ঔপনিবেশিক
নীতি
এবং
সমর্থনই
মূলভাবে
দায়ী।