১০:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাইলস্টোনের নিহত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা স্মারকলিপি দিতে পারেননি

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫
  • 1

নিহত
শিক্ষার্থী
ফাতেমা
আক্তারের
মামা
লিয়ন
মীর
সাংবাদিকদের
বলেন,
মানববন্ধন
থেকে
৭২
ঘণ্টার
আলটিমেটাম
দেওয়া
হয়েছিল।
দুজন
শিক্ষিকাকে
অপসারণের
দাবি
জানানো
হয়েছিল।
একজন
খাদিজা
মিস,
আরেকজন
শিক্ষক
মানববন্ধন
করার
দিন
এক
অভিভাবকের
গায়ে
হাত
তুলেছিল।
স্কুল
কর্তৃপক্ষ
গণমাধ্যমে
জানাল
যে
অভিভাবকদের
যৌক্তিক
দাবি
মেনে
নিয়েছে।
অথচ
তারা
কোনো
দাবিই
মেনে
নেয়নি।
উল্টো
অনেক
মিথ্যাচার
করেছে
এবং
অভিভাবকদের
নামেও
সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যমে
অপপ্রচার
চালাচ্ছে।

লিয়ন
মীর
আরও
বলেন,
‘আমরা
নাকি
মায়াকান্না
করছি।
এত
দিন
ধরে
কীভাবে
কান্না
ধরে
রাখি।
আমরা
নাকি
টাকার
লোভে
কান্না
করছি।
এসব
স্ট্যাটাস
দিচ্ছে।
স্ট্যাটাসে
দুজন
ভাইস
প্রিন্সিপাল
কমেন্ট
করেছে,
দে
আর
গ্রিডি
(লোভী)—এসব।
এগুলোর
জবাব
চাইতেই
আমরা
এসেছিলাম।’
তিনি
আরও
বলেন,
‘কোচিং
নিয়ে
স্কুল
কর্তৃপক্ষ
একটা
মিথ্যাচার
করছে।
তারা
বলছে,
অভিভাবকেরা
কোচিং
করাতে
আবেদন
করে।
আসল
সত্য
হচ্ছে,
শিক্ষকেরা
একটি
লিখিত
ফরম্যাট
পাঠায়
শিক্ষার্থীদের
হাতে।
বলে
স্বাক্ষর
নিয়ে
আসতে।
এটাকেই
তারা
এখন
বলছে
অভিভাবকেরা
সন্তানদের
কোচিং
করাতে
আবেদন
করে।’

স্মারকলিপি
জমা
না
দিতে
পেরে
পরবর্তী
কী
পদক্ষেপ
হবে,
জানতে
চাইলে
লিয়ন
মীর
বলেন,
নিহত
শিক্ষার্থীদের
অভিভাবকের
সঙ্গে
আলোচনা
করা
হবে।
পরবর্তী
সিদ্ধান্ত
সংবাদ
সম্মেলন
করে
গণমাধ্যমে
জানিয়ে
দেওয়া
হবে।

ট্যাগঃ

মাইলস্টোনের নিহত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা স্মারকলিপি দিতে পারেননি

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫

নিহত
শিক্ষার্থী
ফাতেমা
আক্তারের
মামা
লিয়ন
মীর
সাংবাদিকদের
বলেন,
মানববন্ধন
থেকে
৭২
ঘণ্টার
আলটিমেটাম
দেওয়া
হয়েছিল।
দুজন
শিক্ষিকাকে
অপসারণের
দাবি
জানানো
হয়েছিল।
একজন
খাদিজা
মিস,
আরেকজন
শিক্ষক
মানববন্ধন
করার
দিন
এক
অভিভাবকের
গায়ে
হাত
তুলেছিল।
স্কুল
কর্তৃপক্ষ
গণমাধ্যমে
জানাল
যে
অভিভাবকদের
যৌক্তিক
দাবি
মেনে
নিয়েছে।
অথচ
তারা
কোনো
দাবিই
মেনে
নেয়নি।
উল্টো
অনেক
মিথ্যাচার
করেছে
এবং
অভিভাবকদের
নামেও
সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যমে
অপপ্রচার
চালাচ্ছে।

লিয়ন
মীর
আরও
বলেন,
‘আমরা
নাকি
মায়াকান্না
করছি।
এত
দিন
ধরে
কীভাবে
কান্না
ধরে
রাখি।
আমরা
নাকি
টাকার
লোভে
কান্না
করছি।
এসব
স্ট্যাটাস
দিচ্ছে।
স্ট্যাটাসে
দুজন
ভাইস
প্রিন্সিপাল
কমেন্ট
করেছে,
দে
আর
গ্রিডি
(লোভী)—এসব।
এগুলোর
জবাব
চাইতেই
আমরা
এসেছিলাম।’
তিনি
আরও
বলেন,
‘কোচিং
নিয়ে
স্কুল
কর্তৃপক্ষ
একটা
মিথ্যাচার
করছে।
তারা
বলছে,
অভিভাবকেরা
কোচিং
করাতে
আবেদন
করে।
আসল
সত্য
হচ্ছে,
শিক্ষকেরা
একটি
লিখিত
ফরম্যাট
পাঠায়
শিক্ষার্থীদের
হাতে।
বলে
স্বাক্ষর
নিয়ে
আসতে।
এটাকেই
তারা
এখন
বলছে
অভিভাবকেরা
সন্তানদের
কোচিং
করাতে
আবেদন
করে।’

স্মারকলিপি
জমা
না
দিতে
পেরে
পরবর্তী
কী
পদক্ষেপ
হবে,
জানতে
চাইলে
লিয়ন
মীর
বলেন,
নিহত
শিক্ষার্থীদের
অভিভাবকের
সঙ্গে
আলোচনা
করা
হবে।
পরবর্তী
সিদ্ধান্ত
সংবাদ
সম্মেলন
করে
গণমাধ্যমে
জানিয়ে
দেওয়া
হবে।