জবাবে
নির্বাচন
কমিশনার
আবুল
ফজল
মো.
সানাউল্লাহ
বলেন,
‘আমি
বুঝতে
পেরেছি,
আপনাদের
এই
বক্তব্যের
কারণেই
কিন্তু
আমরা
ওই
ধরনের
একটা
অবস্থান
(সংস্কার
কমিশনের
সঙ্গে
দ্বিমত)
নিয়েছিলাম।
বিভিন্ন
ধরনের
অভিজ্ঞতার
মধ্য
দিয়ে
গিয়ে
আইনগুলো
পরিবর্তন,
পরিবর্ধন,
সংশোধন
হয়ে
থাকে।
সমসাময়িক
বাস্তবতায়
আমাদের
কাছে
মনে
হয়েছে,
না,
এটা
যৌক্তিক।
যদি
ভবিষ্যতে
দেখা
যায়
যে
এটার
মিসইউজ
(অপব্যবহার)
হচ্ছে,
তখন
আমাদের
আবার
রিভিউ
করতে
হবে।’
রাজনৈতিক
কর্মকাণ্ড
নিষিদ্ধ
থাকায়
আওয়ামী
লীগের
নিবন্ধন
স্থগিত
আছে।
বিদ্যমান
আইন
অনুযায়ী,
আগামী
নির্বাচন
পর্যন্ত
এ
অবস্থা
বহাল
থাকলে
দলগতভাবে
আওয়ামী
লীগের
নির্বাচনে
অংশগ্রহণের
সুযোগ
থাকবে
না।
তবে
দলটির
নেতাদের
স্বতন্ত্র
প্রার্থী
হতে
বাধা
নেই।
আওয়ামী
লীগের
নেতারা
আগামী
নির্বাচনে
স্বতন্ত্র
প্রার্থী
হতে
পারবেন
কি
না,
এমন
প্রশ্নের
জবাবে
নির্বাচন
কমিশনার
আবুল
ফজল
মো.
সানাউল্লাহ
বলেন,
সেটা
সময়ই
বলে
দেবে।
আন্তর্জাতিক
অপরাধ
ট্রাইব্যুনালে
কেউ
অভিযুক্ত
হলে
তাঁকে
নির্বাচনে
অযোগ্য
ঘোষণার
বিধান
করারও
প্রস্তাব
ছিল
সংস্কার
কমিশনের,
তবে
এটি
ইসির
প্রস্তাবে
রাখা
হয়নি।
এডমিন 










