ডব্লিউএইচও
নির্দেশনা
অনুযায়ী
বায়ুমান
ভালো
থাকলে
ঢাকা
ও
চট্টগ্রাম
জেলার
মানুষের
আয়ু
গড়ে
৬
দশমিক
৯
বছর
ও
৬
দশমিক
২
বছর
বৃদ্ধি
পেত
বলে
উল্লেখ
করা
হয়েছে
প্রতিবেদনে।
আর
বাংলাদেশের
জাতীয়
মানদণ্ড
অনুযায়ী
দূষণ
নিয়ন্ত্রণ
করা
গেলে
ঢাকা
ও
চট্টগ্রামের
মানুষের
আয়ু
যথাক্রমে
৪
দশমিক
১
এবং
৩
দশমিক
৩
বছর
বাড়তে
পারত।
প্রতিবেদনে
দক্ষিণ
এশিয়ার
বায়ুদূষণেও
সতর্কবার্তা
দেওয়া
হয়েছে।
২০২২
থেকে
২০২৩
সালের
মধ্যে
এই
অঞ্চলে
বায়ুদূষণ
২
দশমিক
৮
শতাংশ
বেড়েছে।
দক্ষিণ
এশিয়ায়
বায়ুদূষণের
কারণে
মানুষের
গড়
আয়ু
তিন
বছর
কমছে।
প্রাকৃতিক
দাবানল
যুক্তরাষ্ট্র
ও
কানাডায়
বায়ুর
মানও
খারাপ
করেছে
বলে
উল্লেখ
করা
হয়েছে
প্রতিবেদনে।
একিউএলআইয়ের
পরিচালক
তনুশ্রী
গাঙ্গুলি
বলেছেন,
‘এখনো
বায়ুদূষণই
বিশ্বের
মানুষের
জীবনকাল
ছোট
হওয়ার
প্রধান
কারণ।
জীবাশ্ম
জ্বালানির
উৎসের
দিকে
মনোযোগ
দিলে
স্থানীয়
বায়ুর
মান
ভালো
হবে
এবং
জলবায়ু
পরিবর্তনের
চ্যালেঞ্জ
মোকাবিলায়
সহায়ক
হবে।’
এডমিন 












