কিন্তু
খেলার
আরেকটি
দিক
আছে।
সেটা
হচ্ছে
স্পোর্টিং
এক্সিলেন্স।
সব
রাষ্ট্রই
চায়
তার
দেশের
ক্রীড়াবিদেরা
আন্তর্জাতিক
মঞ্চে
ভালো
করুক।
অন্য
দেশকে
পেছনে
ফেলে
সামনে
এগিয়ে
যাক।
পরবর্তী
প্রজন্মের
জন্য
তারা
রোল
মডেল
হিসেবে
আবির্ভূত
হোক।
এই
দিক
থেকে
কিন্তু
আমাদের
বড়
খেলাগুলো
তখন
অনেক
পিছিয়ে
ছিল।
আশির
দশক
থেকে
শুরু
করে
২০০০
সালের
পরও
আমাদের
বেশির
ভাগ
সাফল্য
আসে
এমন
সব
খেলা
থেকে,
যেগুলোকে
আমরা
‘ছোট’
খেলা
বলে
থাকি।
আমি
যদি
কিছু
নাম
বলি…সাঁতারু
মোশাররফ
হোসেন
খান,
স্প্রিন্টার
প্রয়াত
মোহাম্মদ
শাহ
আলম,
তাঁর
পথ
ধরে
এলেন
বিমল
চন্দ্র
তরফদার।
শুটার
আব্দুস
সাত্তার
নিনি,
আতিকুর
রহমান…পরে
সাবরিনা,
আসিফ,
দাবায়
আমি,
রানী
হামিদ,
এরপর
চার
গ্র্যান্ডমাস্টার
জিয়া,
রিফাত,
রাকিব
ও
এনামুল।
বক্সার
মোশাররফ
ভাই,
ওয়েটলিফটার
মাবিয়া,
দলগতভাবে
জাতীয়
কাবাডি
দল
আরও
অনেকে
বিভিন্ন
সময়
সম্মান
বয়ে
এনেছে
দেশের
জন্য।
সব
নাম
বলে
শেষ
করা
যাবে
না,
ফলে
আগেই
ক্ষমা
চেয়ে
নিচ্ছি।
তবে
একটা
জিনিস
পরিষ্কার।
অনেক
কম
সুযোগ-সুবিধার
মধ্যেও
সম্ভাবনার
কোনো
অভাব
ছিল
না
আমাদের
এই
খেলাগুলোতে।
এডমিন 






