জমিদারির
কাজে
কবিগুরু
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
কুষ্টিয়ার
শিলাইদহ,
শাহজাদপুর,
নওগাঁর
পতিসরে
বহুবার
ভ্রমণ
করেছিলেন।
পদ্মায়
বোটে
করে
ভাসতে
ভাসতে
দেখেছেন
বাংলার
সজল
সবুজ
প্রকৃতি।
নদীর
দুই
পারের
মানুষের
জীবনযাত্রা।
বাউল,
ভাটিয়ালি
গানের
সুরে
মোহিত
হয়েছে
কবির
চিত্ত।
কবি
সেই
সব
দেখা
ও
শোনার
অভিজ্ঞতা,
আবেগ,
অনুভব
প্রকাশ
করেছেন
গানে,
কবিতায়,
গল্পে
আর
‘ছিন্নপত্র’
নামের
চিঠিতে।
কবির
প্রয়াণ
দিবসের
আয়োজনে
সেই
রচনা
থেকে
পাঠ
আর
গানে
গানে
শ্রদ্ধা
নিবেদন
করল
ছায়ানট।
গতকাল
বুধবার
২২
শ্রাবণ
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুরের
প্রয়াণ
দিবসে
‘অন্তরতর
হে-বাংলাদেশের
রবীন্দ্রনাথ’
শীর্ষক
অনুষ্ঠানের
আয়োজন
করে
সাংস্কৃতিক
সংগঠন
ছায়ানট।
সন্ধ্যা
সাতটায়
ধানমন্ডির
ছায়ানট
সংস্কৃতি–ভবন
মিলনায়তনে
অনুষ্ঠান
শুরু
হয়েছিল
সম্মেলক
কণ্ঠে
‘অন্তর
মম
বিকশিত
কর
অন্তরতর
হে’
গানটি
দিয়ে।
পরে
ইফফাত
বিনতে
নাজি
গেয়েছেন
‘চিত্ত
পিপাসিতরে
গীত
সুধার
তরে’।
গানের
ফাঁকে
ফাাঁকে
পদ্মাপারের
জীবনযাত্রা
নিয়ে
কবির
লেখা
থেকে
পাঠ
ও
কবিতা
আবৃত্তি
করেছেন
সুমনা
বিশ্বাস
ও
জহিরুল
হক
খান।
এরপর
আবার
সম্মেলক
কণ্ঠের
গান
‘হৃদয়
আমার
নাচে
রে
আজিকে
ময়ূরের
মতো
নাচে
রে’।
এডমিন 








