একজন
ব্যক্তি
যত
বেশি
আত্ম-নিয়ন্ত্রণ
অর্জন
করতে
পারে
এবং
নিজের
আবেগকে
নিয়ন্ত্রণ
করতে
পারে,
তত
বেশি
সে
সৌন্দর্যের
অধিকারী
হয়।
এই
সৌন্দর্য
তিন
ধরনের
আচরণে
প্রতিফলিত
হয়:
সুন্দর
ধৈর্য:
ধৈর্য
কঠিন,
কারণ
এটি
ক্রোধের
আবেগকে
দমিয়ে
রাখে।
কিন্তু
সৌন্দর্যপূর্ণ
হৃদয়ের
মানুষ
এই
তিক্ততা
সহ্য
করতে
পারে।
নবী
ইয়াকুব
(আ.)-কে
যখন
তাঁর
সন্তানেরা
জানাল
যে
ইউসুফকে
নেকড়ে
বাঘে
খেয়েছে,
তখন
তিনি
বলেছিলেন,
“ফাসব্রুন
জামিল”
(সুতরাং
সুন্দর
ধৈর্য
ধারণ
করাই
শ্রেয়)।
(সুরা
ইউসুফ,
আয়াত:
৮৩)
সুন্দর
ধৈর্য
হলো
অভিযোগমুক্ত
ধৈর্য।
এটি
কেবল
তখনই
সম্ভব,
যখন
মুমিন
মনে
করে
যে
আল্লাহর
ফয়সালা
তার
জন্য
কল্যাণকর।
রাসুল
(সা.)
বলেছেন,
“যে
ব্যক্তি
ধৈর্য
ধারণের
চেষ্টা
করে,
আল্লাহ
তাকে
ধৈর্যশীল
করে
দেন।”
(মুসনাদ
আহমাদ,
হাদিস:
২৫৯৬০)
সুন্দর
ক্ষমা:
যখন
হৃদয়ে
সৌন্দর্য
থাকে,
তখন
মানুষ
সুন্দরভাবে
ক্ষমা
করে।
ক্ষমা
কষ্টকর,
কারণ
মানব
মন
প্রতিশোধ
নিতে
চায়।
কিন্তু
যে
জানে
আল্লাহ
ক্ষমাশীলদের
প্রতিদান
দেন,
সে
নিজের
প্রবৃত্তিকে
দমন
করতে
পারে।
সুন্দর
ক্ষমা
হলো
প্রতিশোধের
ক্ষমতা
থাকা
সত্ত্বেও
অভিযোগহীন
ক্ষমা
করা।
সুন্দর
বর্জন:
সুন্দর
বর্জন
হলো,
কারও
থেকে
দূরে
সরে
যাওয়া
বা
সম্পর্ক
সাময়িকভাবে
ছিন্ন
করা,
কিন্তু
কোনো
ধরনের
ক্ষতি
বা
কষ্ট
না
দেওয়া।
এর
উদ্দেশ্য
হলো
ভালোবাসার
শেষ
সুতোটিকে
বাঁচিয়ে
রাখা,
যেন
আল্লাহ
ভবিষ্যতে
কোনো
পুনর্মিলনের
ব্যবস্থা
করতে
পারেন।
এডমিন 













