ভবিষ্যতের
ট্র্যাজেডি
রোধ,
নিরাপত্তার
মান
উন্নয়নসহ
নিয়ম
প্রয়োগের
জন্য
শক্তিশালী
নিয়ন্ত্রক
ব্যবস্থা
অপরিহার্য।
নতুন
নির্মাণ
ও
বিদ্যমান
ভবন
মূল্যায়নের
জন্য
তৃতীয়
পক্ষের
মাধ্যমে
যাচাই-বাছাইয়ের
প্রক্রিয়া
চালু
করতে
হবে।
কাঠামোগত
নকশার
সঙ্গে
মিল
রেখে
সিমেন্ট
ও
রডের
মতো
উপকরণের
গুণমান
নিয়ন্ত্রণ
নিশ্চিত
করতে
হবে।
রাজউক,
সিডিএ
বা
কেডিএর
মতো
কর্তৃপক্ষকে
কার্যকর
হতে
হবে।
অকুপেন্সি
সার্টিফিকেট
বিল্ডিং
নির্মাণ
কোডে
প্রদত্ত
বিধান
অনুযায়ী
প্রাসঙ্গিক
নথি
জমা
দেওয়ার
পর
অনুমতি
দেওয়া
উচিত।
সিডিএ,
কেডিএ,
রাজউক,
সিটি
করপোরেশন
এবং
ফায়ার
সার্ভিস
ডিপার্টমেন্টের
মতো
বিভিন্ন
সংস্থার
মধ্যে
কার্যকর
সমন্বয়
জরুরি।
এখানে
টোকিও
বা
নিউইয়র্কের
মতো
শহরের
মডেল
অনুকরণ
করা
যায়।
দুর্যোগ-পূর্ব,
দুর্যোগকালীন
এবং
দুর্যোগ-পরবর্তী
পর্যায়ের
কাজের
সমন্বয়
করতে
হবে।
সব
শহরের
জন্য
ঝুঁকি-সংবেদনশীল
ভূমি
ব্যবহার
পরিকল্পনা
তৈরি
করা
উচিত।
এতে
নির্মাণ
প্রকল্পের
জন্য
প্রয়োজনীয়
মাটি
উন্নয়নে
বিনিয়োগ
সম্পর্কে
প্রকৌশলীরা
নির্দেশনা
পাবেন।
বিদ্যুৎ,
গ্যাস,
মোবাইল
নেটওয়ার্ক,
টেলিযোগাযোগ,
পরিবহন,
পানি
সরবরাহসহ
লাইফলাইন
সিস্টেমকে
মানচিত্র
ও
বিল্ডিং
কোডের
ওপর
ভিত্তি
করে
ভূমিকম্প
প্রতিরোধী
করতে
হবে।
আগুন
লাগার
মতো
দুর্যোগ
প্রশমিত
করার
জন্য
জরুরি
শাটডাউন
প্রটোকল
স্থাপন
করতে
হবে।
এডমিন 









