০২:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৬, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দলিত নারীর সঠিক পরিসংখ্যান দরকার

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৫
  • 17

গোলটেবিলে
বৈঠকে
দলিত
নারী
ফোরামের
সাধারণ
সম্পাদক
মনি
রানি
ভিডিও
বার্তায়
বলেন,
বাবা
তাঁর
শিক্ষার
ব্যবস্থা
করেছিলেন
বলে
তিনি
প্রতিকূলতা
ঠেলে
এগোতে
পেরেছেন।
দলিত
নারীদের
এগিয়ে
নিতে
তাঁদের
অধিকার
নিশ্চিত
করতে
হবে।

বৈঠকে
ধারণাপত্র
উপস্থাপন
করেন
দলিত
নারী
ফোরামের
প্রকল্প
সমন্বয়কারী
ইসরাত
লাইলা।
ধারণাপত্রে
বলা
হয়,
দেশে
প্রায়
৬৫
লাখ
দলিত
জনগোষ্ঠীর
বসবাস,
যার
অর্ধেক
নারী।
৮১
শতাংশ
দলিত
নারী
জীবনের
কোনো
না
কোনো
পর্যায়ে
শারীরিক,
মানসিক
বা
যৌন
নির্যাতনের
শিকার
হন।
শুধু
জাতিগত
কারণেই
নয়,
লিঙ্গভিত্তিক
নিরাপত্তাহীনতা,
অর্থনৈতিক
দুরবস্থা

সামাজিকভাবে
হেয়প্রতিপন্ন
হওয়ার
কারণে
তাঁরা
সবচেয়ে
বেশি
ঝুঁকির
মধ্যে
বসবাস
করেন।

বৈঠকে
দলিত
নারী
ফোরামের
সভাপতি
সবিতা
দাস
বলেন,
দলিত
নারীরা
প্রতিকূলতা
ঠেলে
আগের
চেয়ে
এগিয়েছেন।
অনেকে
বাড়িতে
বসে
না
থেকে
কাজ
করছেন,
অনেকে
কাজের
খোঁজ
করছেন।
এই
নারীদের
এগিয়ে
নিতে
সবার
সম্মিলিত
সহযোগিতা
প্রয়োজন।

লেখক

গবেষক
আলতাফ
পারভেজ
বলেন,
জনস্বার্থে
করা
একটি
মামলার
রায়ে
হাইকোর্ট
দলিত

হরিজনদের
জন্য
একটি
পৃথক
কমিশন
গঠনের
নির্দেশ
দিয়েছেন।
এই
কমিশন
হলে
দলিতদের
জন্য
পরিকল্পনা
করতে
নীতিনির্ধারকদের
সুবিধা
হতো।
কত
দলিত
আছে,
তা
নিয়ে
শুমারি
হওয়া
দরকার।
ঢাকায়
বহু
খাসজমি
রয়েছে।
তা–ও
৪০০
বছর
ধরে
দলিতরা
উদ্বাস্তু।
তিনি
বলেন,
আগের
চেয়ে
দলিতদের
মধ্যে
শিক্ষার
হার
বেড়েছে।
তবে
কর্মসংস্থানের
অভাবে
শিক্ষাবিরোধী
মনোভাবও
দেখা
যাচ্ছে।
দলিত
নারীদের
কর্মসংস্থান,
রাজনৈতিক
ক্ষমতায়ন,
সংসদে
আসন

সামাজিক
সুরক্ষায়
অভিগম্যতা
থাকার
বিষয়ে
জোর
দেন
তিনি।
পাশাপাশি
পরিকল্পনা
কমিশনের
প্রতিবেদন

সামাজিক
সুরক্ষার
ক্ষেত্রে
‘দলিত’
শব্দটি
বাদ
দেওয়ার
সমালোচনা
করেন
তিনি।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

দলিত নারীর সঠিক পরিসংখ্যান দরকার

আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৫

গোলটেবিলে
বৈঠকে
দলিত
নারী
ফোরামের
সাধারণ
সম্পাদক
মনি
রানি
ভিডিও
বার্তায়
বলেন,
বাবা
তাঁর
শিক্ষার
ব্যবস্থা
করেছিলেন
বলে
তিনি
প্রতিকূলতা
ঠেলে
এগোতে
পেরেছেন।
দলিত
নারীদের
এগিয়ে
নিতে
তাঁদের
অধিকার
নিশ্চিত
করতে
হবে।

বৈঠকে
ধারণাপত্র
উপস্থাপন
করেন
দলিত
নারী
ফোরামের
প্রকল্প
সমন্বয়কারী
ইসরাত
লাইলা।
ধারণাপত্রে
বলা
হয়,
দেশে
প্রায়
৬৫
লাখ
দলিত
জনগোষ্ঠীর
বসবাস,
যার
অর্ধেক
নারী।
৮১
শতাংশ
দলিত
নারী
জীবনের
কোনো
না
কোনো
পর্যায়ে
শারীরিক,
মানসিক
বা
যৌন
নির্যাতনের
শিকার
হন।
শুধু
জাতিগত
কারণেই
নয়,
লিঙ্গভিত্তিক
নিরাপত্তাহীনতা,
অর্থনৈতিক
দুরবস্থা

সামাজিকভাবে
হেয়প্রতিপন্ন
হওয়ার
কারণে
তাঁরা
সবচেয়ে
বেশি
ঝুঁকির
মধ্যে
বসবাস
করেন।

বৈঠকে
দলিত
নারী
ফোরামের
সভাপতি
সবিতা
দাস
বলেন,
দলিত
নারীরা
প্রতিকূলতা
ঠেলে
আগের
চেয়ে
এগিয়েছেন।
অনেকে
বাড়িতে
বসে
না
থেকে
কাজ
করছেন,
অনেকে
কাজের
খোঁজ
করছেন।
এই
নারীদের
এগিয়ে
নিতে
সবার
সম্মিলিত
সহযোগিতা
প্রয়োজন।

লেখক

গবেষক
আলতাফ
পারভেজ
বলেন,
জনস্বার্থে
করা
একটি
মামলার
রায়ে
হাইকোর্ট
দলিত

হরিজনদের
জন্য
একটি
পৃথক
কমিশন
গঠনের
নির্দেশ
দিয়েছেন।
এই
কমিশন
হলে
দলিতদের
জন্য
পরিকল্পনা
করতে
নীতিনির্ধারকদের
সুবিধা
হতো।
কত
দলিত
আছে,
তা
নিয়ে
শুমারি
হওয়া
দরকার।
ঢাকায়
বহু
খাসজমি
রয়েছে।
তা–ও
৪০০
বছর
ধরে
দলিতরা
উদ্বাস্তু।
তিনি
বলেন,
আগের
চেয়ে
দলিতদের
মধ্যে
শিক্ষার
হার
বেড়েছে।
তবে
কর্মসংস্থানের
অভাবে
শিক্ষাবিরোধী
মনোভাবও
দেখা
যাচ্ছে।
দলিত
নারীদের
কর্মসংস্থান,
রাজনৈতিক
ক্ষমতায়ন,
সংসদে
আসন

সামাজিক
সুরক্ষায়
অভিগম্যতা
থাকার
বিষয়ে
জোর
দেন
তিনি।
পাশাপাশি
পরিকল্পনা
কমিশনের
প্রতিবেদন

সামাজিক
সুরক্ষার
ক্ষেত্রে
‘দলিত’
শব্দটি
বাদ
দেওয়ার
সমালোচনা
করেন
তিনি।