অভিভাবক
রেনুকা
বেগম
বলেন,
‘আমার
মেয়ে
পঞ্চম
শ্রেণিতে
পড়ে।
সারা
বছরের
পর
এই
বার্ষিক
পরীক্ষার
অপেক্ষায়
থাকি।
যখন
বার্ষিক
পরীক্ষা
শুরু
হয়েছে,
তখন
সহকারী
শিক্ষকেরা
কর্মবিরতি
পালন
করছেন।
এটা
কোনো
শিক্ষকের
কাজ
হতে
পারে?
তাঁদের
এই
কর্মবিরতি
অন্য
সময়ও
করতে
পারতেন।
তাই
আমরা
সব
অভিভাবক
মিলে
প্রধান
শিক্ষককে
নিয়ে
পরীক্ষা
শুরু
করেছি।’
বিদ্যালয়ের
সহকারী
শিক্ষক
শাহীনুর
ইয়াসমিন
বলেন,
‘আমরা
কর্মবিরতি
পালন
করছি।
আমরা
তো
পরীক্ষা
নিতে
বাধা
দিইনি;
বরং
প্রধান
শিক্ষক
আমাদের
সঙ্গে
খারাপ
আচরণ
করেছেন।’
আপনারা
কেন
বিদ্যালয়ের
প্রধান
ফটক
ও
শ্রেণিকক্ষে
তালা
লাগিয়েছেন,
এমন
প্রশ্নের
জবাবে
তিনি
বলেন,
‘আমরা
কোথাও
তালা
লাগাইনি।
যে
পর্যন্ত
কর্মবিরতি
চলবে,
সেই
পর্যন্ত
আমরা
ক্লাস
ও
পরীক্ষায়
অংশ
নেব
না।’
বিদ্যালয়ের
প্রধান
শিক্ষক
সানিয়া
সুলতানা
বলেন,
‘আমি
পরীক্ষা
নিতে
চাইলে
তাঁরা
প্রশাসনের
সামনেই
বাগ্বিতণ্ডায়
জড়ান।
আমি
অভিভাবক
ও
প্রশাসনের
সহযোগিতায়
তালা
ভেঙে
পরীক্ষা
নিচ্ছি।
সবাই
আমাকে
সহযোগিতা
করলে
আমি
একাই
পরীক্ষা
নিতে
চাই।’
এডমিন 








