সচেতন
নাগরিক
কমিটির
সদস্য
আঞ্জুমান
জুলিয়া
প্রথম
আলোকে
বলেন,
নারীরা
এখনো
যে
অবহেলিত,
তার
প্রমাণ
সমাজে
দৃশ্যমান।
নবজাতকটি
পুত্রসন্তান
হলে
দৃশ্যটা
হয়তো
ভিন্ন
হতো।
যেহেতু
নবজাতকটি
কন্যাসন্তান,
তাই
ভূমিষ্ঠ
হওয়ার
পরই
ঠাঁই
হয়েছে
শৌচাগারে।
প্রশাসনের
কাছে
দাবি,
শিশুটির
মা-বাবাকে
খুঁজে
বের
করে
কঠোর
শাস্তি
নিশ্চিত
করতে
হবে।
একই
সঙ্গে
নবজাতকটির
মৌলিক
অধিকার
নিশ্চিত
করতে
হবে।
নবজাতক
শিশুটির
মা-বাবার
পরিচয়
খুঁজতে
পুলিশের
তৎপরতা
নেই
বলে
অভিযোগ।
তবে
জেলার
অতিরিক্ত
পুলিশ
সুপার
(অপরাধ
ও
অনুসন্ধান)
জাহাঙ্গীর
আলম
প্রথম
আলোকে
বলেন,
‘আমরা
ওই
নবজাতকের
মা-বাবাকে
এখনো
খুঁজে
বের
করতে
পারিনি।
ওই
ক্লিনিকের
শৌচাগারটি
সিসিটিভি
ক্যামেরার
আওতার
মধ্যে
ছিল
না।
আমরা
কোনো
ফুটেজ
পাচ্ছি
না।
তবে
আশপাশের
ফুটেজ
সংগ্রহের
চেষ্টা
করা
হচ্ছে।’
এডমিন 








