আলোচনায়
অংশ
নিয়ে
গৃহায়ণ
ও
গণপূর্ত
মন্ত্রণালয়ের
সাবেক
প্রধান
স্থপতি
কাজী
গোলাম
নাসির
বলেন,
ভূমিকম্পের
মতো
বড়
দুর্যোগে
গুরুত্বপূর্ণ
ভবনগুলো—যেমন
সচিবালয়,
হাসপাতাল,
ফায়ার
সার্ভিসের
ভবনগুলো
সুরক্ষিত
রাখতে
হবে।
এসব
ভবন
ভেঙে
পড়লে
দুর্যোগ
ব্যবস্থাপনা
বলে
কিছু
থাকবে
না।
এগুলো
কতটা
ভূমিকম্প
সহনশীল
সেটা
পর্যায়ক্রমে
পরীক্ষা
করার
পরামর্শ
দিয়ে
কাজী
গোলাম
নাসির
বলেন,
অনেক
এলাকার
সড়ক
খুবই
সংকীর্ণ।
এগুলো
সম্প্রসারণ
করা
উচিত,
যাতে
দুর্যোগ–পরবর্তী
সময়ে
উদ্ধারকাজ
চালানো
যায়।
ভূমিকম্পের
দুর্যোগের
সঙ্গে
আরেকটি
সংকট
হতে
পারে
অগ্নিকাণ্ড।
অগ্নিকাণ্ডের
ঝুঁকি
কমাতে
স্থপতি
কাজী
গোলাম
নাসির
গ্যাসলাইনের
নিয়ন্ত্রণ–ব্যবস্থা
ভবনের
বাইরে
নিয়ে
যাওয়ার
পরামর্শ
দেন।
এ
ছাড়া
নির্মাণ
উপকরণের
গুণগত
মান
নিশ্চিত
করা,
ইমারত
নির্মাণ
বিধিমালা
অনুযায়ী
ভবন
নির্মাণ
নিশ্চিতে
তদারকির
ওপর
গুরুত্ব
দেন
তিনি।
বাংলাদেশ
প্রকৌশল
বিশ্ববিদ্যালয়ের
স্থাপত্য
বিভাগের
শিক্ষক
প্যাট্রিক
ডি
রোজারিও
জাপানের
উদাহরণ
তুলে
ধরে
বলেন,
জাপানে
ভূমিকম্প–পরবর্তী
সুনামির
সময়
দেখা
গেছে,
সুনামিতে
চারপাশের
ভবন
ক্ষতিগ্রস্ত
হলেও
তাদের
ডিজাস্টার
ম্যানেজমেন্ট
সেন্টার
টিকে
গিয়েছিল।
এডমিন 








