জাতিসংঘের
নির্যাতনবিরোধী
কমিটির
নভেম্বরের
প্রতিবেদনে
বলা
হয়েছে,
ইসরায়েলের
‘ব্যাপক
ও
সংগঠিত
নির্যাতনের
একটি
বাস্তবিক
রাষ্ট্রীয়
নীতি’
আছে।
এর
মধ্যে
রয়েছে
নির্মম
প্রহার,
কুকুর
লাগিয়ে
দেওয়া,
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট
করা,
ওয়াটার
বোর্ডিং,
দীর্ঘ
সময়
চাপের
ভঙ্গিতে
দাঁড়
করানো
ও
যৌন
সহিংসতা।
ইসরায়েলের
নিজস্ব
পাবলিক
ডিফেন্ডারস
অফিস—যা
বিচার
মন্ত্রণালয়ের
অংশ—ফিলিস্তিনি
বন্দীদের
গাদাগাদি
করে
রাখা,
অনাহার
এবং
প্রায়
প্রতিদিন
মারধরের
বর্ণনা
দিয়েছে।
তারা
বলেছে,
এ
পরিস্থিতি
‘রাষ্ট্রের
ইতিহাসে
সবচেয়ে
ভয়াবহ
আটক
সংকটগুলোর
মধে৵
একটি।’
বন্দী
নির্যাতনের
এত
বিপুলসংখ্যক
প্রমাণ
থাকা
সত্ত্বেও
মাত্র
একজন
ইসরায়েলি
সেনার
বিচার
হয়েছে।
তিনি
মাত্র
সাত
মাসের
সাজা
পেয়েছেন।
ফুটেজ
ফাঁস
হওয়ার
পর
আরও
পাঁচ
সেনার
বিরুদ্ধে
সদে
তেইমানে
নির্যাতন
ও
গুরুতর
শারীরিক
আঘাতের
অভিযোগ
আনা
হয়েছে।
লক্ষণীয়,
ইসরায়েল
সেনাবাহিনীর
আইনজীবী
ইফাত
তমার-ইয়েরুশালমির
ফাঁস
করা
সেই
ভিডিওতে
নির্যাতনের
অপরাধগুলো
নিজে
থেকে
কোনো
ক্ষোভের
কারণ
হয়নি;
বরং
ইসরায়েল
সেনাবাহিনীর
ভাবমূর্তি
নষ্ট
হওয়া
নিয়ে
ক্ষোভ
তৈরি
হয়েছে।
ওই
আইনজীবীকে
পদত্যাগ
করতে
বাধ্য
করা
হয়।
অন্যদিকে
ধর্ষণের
অভিযোগে
অভিযুক্ত
সেনারা
সম্প্রতি
সংবাদ
সম্মেলন
করে
‘তাদের
ভাবমূর্তি
নষ্ট’
হওয়ার
ক্ষতিপূরণ
দাবি
করেছেন।
ইসরায়েলের
উচ্চ
আদালতের
বাইরে
অভিযুক্ত
সেনারা
সংবাদ
সম্মেলন
করেন।
আন্তর্জাতিক
অপরাধ
আদালতের
বিচার
এড়াতে
‘মুখোশ’
পরিহিত
ছিলেন।
সেখানে
তারা
গর্বভরে
জানায়
যে
তারা
এখনো
মুক্ত
এবং
ঘোষণা
করে,
‘আমরাই
জয়ী
হব।’
অভিযুক্ত
সেনারা
বলেন,
‘তোমরা
আমাদের
ভাঙতে
চেয়েছিলে;
কিন্তু
একটি
বিষয়
ভুলে
গেছ,
আমরা
ফোর্স
১০০।’
এটি
তাদের
সন্ত্রাসবিরোধী
ইউনিটের
প্রতি
একটি
ইঙ্গিত।
ইসরায়েলের
প্রধানমন্ত্রী
বেনিয়ামিন
নেতানিয়াহু
এ
হামলার
নিন্দা
জানাননি;
বরং
তিনি
ফুটেজ
ফাঁস
হওয়াকে
অভিহিত
করেছেন
‘রাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠার
পর
থেকে
ইসরায়েল
যে
সবচেয়ে
ভয়ংকর
প্রচারণা
ও
আক্রমণের
শিকার
হয়েছে,
এটি
সম্ভবত
তার
মধে৵
একটি।’
হিসেবে।
তাঁর
উদ্বেগ
ছিল
ইসরায়েলের
ভাবমূর্তি
নিয়ে,
ভিডিওতে
নির্যাতিত
মানুষের
জন্য
নয়।
হারেৎজের
প্রতিবেদন
অনুযায়ী,
ইসরায়েলি
সেনাবাহিনীর
সর্বোচ্চ
আইনি
কর্মকর্তা
ইচ্ছাকৃতভাবে
যুদ্ধাপরাধের
তদন্ত
শুরু
করা
এড়িয়ে
গেছেন।
কারণ,
ডানপন্থী
শক্তিগুলোর
প্রতিক্রিয়া
নিয়ে
ভয়
ছিল।
এডমিন 


















