শান্তিচুক্তির
দ্বিতীয়
ধাপে
ইসরায়েলকে
গাজার
বিভিন্ন
স্থানে
থাকা
সেনাচৌকি
প্রত্যাহার,
একটি
অন্তর্বর্তী
কর্তৃপক্ষ
শাসনভার
গ্রহণ
করা
এবং
সেখানে
স্থিতিশীলতা
প্রতিষ্ঠার
জন্য
গঠিত
বাহিনী
(আইএসএফ)
মোতায়েন
করা
হবে,
যা
এখনো
শুরু
হয়নি।
কিন্তু
ফিলিস্তিনি
বিভিন্ন
সশস্ত্র
গোষ্ঠীর
সঙ্গে
লড়াইয়ে
জড়িয়ে
পড়ার
আশঙ্কায়
আরব
ও
মুসলিম
দেশগুলো
স্থিতিশীলতা
বাহিনীতে
অংশ
নিতে
অনীহা
দেখাচ্ছে।
ফোরামে
তুরস্কের
পররাষ্ট্রমন্ত্রী
হাকান
ফিদান
বলেন,
এই
বাহিনী
নিয়ে
এখনো
আলোচনা
চলছে।
এটি
কীভাবে
পরিচালিত
হবে
এবং
কোন
কোন
দেশ
এতে
অংশ
নেবে—তা
নিয়ে
অনেক
গুরুত্বপূর্ণ
প্রশ্ন
রয়ে
গেছে।
ফিদান
বলেন,
‘এই
বাহিনীর
প্রথম
লক্ষ্য
হওয়া
উচিত
ইসরায়েলি
সেনাদের
হাত
থেকে
ফিলিস্তিনিদের
পৃথক
করা।
এটাই
আমাদের
প্রধান
উদ্দেশ্য
হওয়া
উচিত।
এরপর
আমরা
অন্যান্য
বিষয়গুলো
নিয়ে
আলোচনা
করতে
পারব।’
এডমিন 


















