যখনই
উনাকে
বিদেশ
নেওয়ার
জন্য
মেডিকেল
বোর্ড
যথোপযুক্তভাবে
তৈরি
মনে
করবেন,
শারীরিকভাবে
মনে
হবে
যে,
উনাকে
সেফলি
ট্রান্সফার
করা
যাবে—তখনই
ফ্লাই
করবেন।’
জাহিদ
হোসেন
আরও
বলেন,
ওই
সময়ে
(শুক্রবার)
এয়ার
অ্যাম্বুলেন্স
কারিগরি
সমস্যার
কারণে
আসতে
পারেনি,
এটাও
যেমন
সত্য—আবার
ওই
সময়ে
জরুরিভাবে
মেডিকেল
বোর্ড
সিদ্ধান্ত
নিয়েছিল
যে,
ওই
মুহূর্তে
তাঁর
বিমানযাত্রা
সঠিক
হবে
না।
সে
জন্য
তাঁকে
বিদেশ
নেওয়ার
বিষয়টি
কিছুটা
বিলম্বিত
হচ্ছে
এবং
ভবিষ্যতেও
হয়তো
শারীরিক
অবস্থাই
বলে
দেবে
তাঁকে
কখন
বিদেশে
চিকিৎসার
জন্য
নিয়ে
যাওয়া
যাবে।
এ
সময়
জাহিদ
হোসেন
দীর্ঘদিন
ধরে
খালেদা
জিয়ার
চিকিৎসায়
নিয়োজিত
দেশি-বিদেশি
চিকিৎসকদের
প্রতি
কৃতজ্ঞতা
জানান।
তিনি
বলেন,
প্রতিকূল
পরিস্থিতিতেও
(শেখ
হাসিনার
সরকারের
সময়)
মেডিকেল
বোর্ডের
সদস্যরা
বিগত
৬
বছর
যাবৎ
তাঁকে
(খালেদা
জিয়া)
সেবা
দিয়ে
আসছেন।
বিএনপির
কেন্দ্রীয়
স্বাস্থ্য
বিষয়ক
সম্পাদক
ও
চিকিৎসক
রফিকুল
ইসলাম
প্রথম
আলোকে
বলেন,
‘ম্যাডাম
(খালেদা
জিয়া)
এর
আগে
আরও
খারাপ
অবস্থা
থেকে
সুস্থ
হয়ে
ফিরেছেন।
তাই
আমরা
আশাবাদী
তিনি
এবারও
সুস্থ
হয়ে
ফিরবেন
ইনশা
আল্লাহ।’
এডমিন 


















