০২:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নিখুঁত পরিকল্পনায় ‘হামাসই’ আবু শাবাবকে হত্যা করেছে

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৭:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৫
  • 19

সূত্র
বলেছে,
আবু
শাবাবকে
হত্যার
পরিকল্পনায়
সবচেয়ে
বড়
ভূমিকা
রেখেছিলেন
এক
তরুণ।
তিনি
আবু
শাবাবের
সশস্ত্র
বাহিনীতে
যোগ
দিতে
চান,
এমন
ভান
করে
পপুলার
ফোর্সেসের
ভেতর
ঢুকে
পড়েন।
এরপর
তিনি
পরিকল্পনাটি
নিখুঁতভাবে
বাস্তবায়ন
করেন
এবং
আবু
শাবাবকে
তাঁর
কয়েকজন
ঘনিষ্ঠ
সহযোগীসহ
হত্যা
করেন।

ওই
সূত্র
আরও
বলেছে,
বৃহস্পতিবারের
হামলাটি
ছিল
পুরোপুরি
অতর্কিত।
রাফায়
আবু
শাবাব

তাঁর
বাহিনীর
ধারণা
ছিল,
তাঁদের
ওপর
কাসেম
ব্রিগেডের
যেকোনো
হামলা
বাইরে
থেকে
হবে।

কারণে
তারা
হামলার
সময়
ইসরায়েলি
ট্যাংকের
কাছে
আশ্রয়
নিয়েছিল।

কিন্তু
হামলা
যে
নিজেদের
ভেতর
থেকে
হতে
পারে,
তা
সম্ভবত
তারা
ধারণা
করতে
পারেনি।

কারণে
হামাসের
পাঠানো
হামলাকারী
সফল
হতে
পেরেছেন।

অথচ
সম্প্রতি
আবু
শাবাব
একটি
ভিডিও
প্রকাশ
করে
রাফায়
‘নির্মূল’
অভিযান
চালানোর
ইচ্ছা
প্রকাশ
করেছিলেন।
সূত্রটি
বলেছে,
কঠিন
সত্য
হলো,
কয়েক
দিন
পর
তিনি
এবং
তাঁর
সহযোগীরাই
নিহত
হয়েছেন
এবং
রাফা
প্রকৃত
অর্থে
সন্ত্রাসমুক্ত
হয়েছে।
গাজার
দক্ষিণের
শহর
রাফার
যে
অঞ্চলগুলো
ইসরায়েলের
নিয়ন্ত্রণে
রয়েছে,
সেখানে
আবু
শাবাব

তাঁর
বাহিনী
সক্রিয়
ছিল।
বাহিনীটি
মূলত
রাফার
পূর্বাঞ্চলে
সক্রিয়
ছিল।
‘নিরাপদ
অঞ্চল’
গঠনের
নামে
তারা
ফিলিস্তিনিদের
বিরুদ্ধে
নানা
দমনমূলক
কার্যক্রম
চালাত।
যেমন
তারা
ফিলিস্তিনিদের
বাড়ি
তল্লাশি
করত,
ফিলিস্তিনি
যোদ্ধাদের
বসানো
বিস্ফোরক
সরঞ্জাম
অপসারণ
করত,
যোদ্ধাদের
হত্যা
করত
এবং
অস্ত্র
লুট
করত।
এর
মাধ্যমে
তারা
ফিলিস্তিনিদের
প্রতিরোধ
সংগ্রামকে
দুর্বল
করে
ইসরায়েলের
লক্ষ্য
পূরণে
সহায়তা
করছিল।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

নিখুঁত পরিকল্পনায় ‘হামাসই’ আবু শাবাবকে হত্যা করেছে

আপডেট সময়ঃ ১২:০৭:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৫

সূত্র
বলেছে,
আবু
শাবাবকে
হত্যার
পরিকল্পনায়
সবচেয়ে
বড়
ভূমিকা
রেখেছিলেন
এক
তরুণ।
তিনি
আবু
শাবাবের
সশস্ত্র
বাহিনীতে
যোগ
দিতে
চান,
এমন
ভান
করে
পপুলার
ফোর্সেসের
ভেতর
ঢুকে
পড়েন।
এরপর
তিনি
পরিকল্পনাটি
নিখুঁতভাবে
বাস্তবায়ন
করেন
এবং
আবু
শাবাবকে
তাঁর
কয়েকজন
ঘনিষ্ঠ
সহযোগীসহ
হত্যা
করেন।

ওই
সূত্র
আরও
বলেছে,
বৃহস্পতিবারের
হামলাটি
ছিল
পুরোপুরি
অতর্কিত।
রাফায়
আবু
শাবাব

তাঁর
বাহিনীর
ধারণা
ছিল,
তাঁদের
ওপর
কাসেম
ব্রিগেডের
যেকোনো
হামলা
বাইরে
থেকে
হবে।

কারণে
তারা
হামলার
সময়
ইসরায়েলি
ট্যাংকের
কাছে
আশ্রয়
নিয়েছিল।

কিন্তু
হামলা
যে
নিজেদের
ভেতর
থেকে
হতে
পারে,
তা
সম্ভবত
তারা
ধারণা
করতে
পারেনি।

কারণে
হামাসের
পাঠানো
হামলাকারী
সফল
হতে
পেরেছেন।

অথচ
সম্প্রতি
আবু
শাবাব
একটি
ভিডিও
প্রকাশ
করে
রাফায়
‘নির্মূল’
অভিযান
চালানোর
ইচ্ছা
প্রকাশ
করেছিলেন।
সূত্রটি
বলেছে,
কঠিন
সত্য
হলো,
কয়েক
দিন
পর
তিনি
এবং
তাঁর
সহযোগীরাই
নিহত
হয়েছেন
এবং
রাফা
প্রকৃত
অর্থে
সন্ত্রাসমুক্ত
হয়েছে।
গাজার
দক্ষিণের
শহর
রাফার
যে
অঞ্চলগুলো
ইসরায়েলের
নিয়ন্ত্রণে
রয়েছে,
সেখানে
আবু
শাবাব

তাঁর
বাহিনী
সক্রিয়
ছিল।
বাহিনীটি
মূলত
রাফার
পূর্বাঞ্চলে
সক্রিয়
ছিল।
‘নিরাপদ
অঞ্চল’
গঠনের
নামে
তারা
ফিলিস্তিনিদের
বিরুদ্ধে
নানা
দমনমূলক
কার্যক্রম
চালাত।
যেমন
তারা
ফিলিস্তিনিদের
বাড়ি
তল্লাশি
করত,
ফিলিস্তিনি
যোদ্ধাদের
বসানো
বিস্ফোরক
সরঞ্জাম
অপসারণ
করত,
যোদ্ধাদের
হত্যা
করত
এবং
অস্ত্র
লুট
করত।
এর
মাধ্যমে
তারা
ফিলিস্তিনিদের
প্রতিরোধ
সংগ্রামকে
দুর্বল
করে
ইসরায়েলের
লক্ষ্য
পূরণে
সহায়তা
করছিল।