১৭
নভেম্বর
একই
ইউনিয়নের
পলোয়ানপাড়া
গ্রামে
পুকুর
সেচে
একটি
বিদেশি
পিস্তল,
চারটি
এলজি,
একটি
রাইফেল
ও
১১টি
গুলি
উদ্ধার
করে
পুলিশ।
এ
ঘটনায়
একজনকে
গ্রেপ্তার
করা
হয়।
৭
নভেম্বর
একই
ইউনিয়নের
চৌধুরীহাট
বাজারসংলগ্ন
আরেকটি
পুকুর
সেচে
একটি
চায়নিজ
রাইফেল,
একটি
শটগান
ও
সাতটি
গুলি
উদ্ধার
করা
হয়।
পুলিশের
দাবি,
উদ্ধার
হওয়া
এসব
অস্ত্র
ও
গুলি
গত
বছরের
৫
আগস্ট
থানা
থেকে
লুট
হয়েছিল।
একই
দিন
পৌরসভার
৪
নম্বর
ওয়ার্ডের
জানালীহাট
এলাকায়
একটি
গরুর
খামারে
অভিযান
চালিয়ে
একটি
এলজি
ও
চারটি
শটগান
উদ্ধার
করা
হয়।
গত
৩০
অক্টোবর
নোয়াপাড়া
ইউনিয়নে
বিএনপির
এক
কর্মীর
বাড়িতে
অভিযান
চালিয়ে
বন্দুকসহ
বিপুল
পরিমাণ
অস্ত্র
উদ্ধার
করেছে
র্যাব।
উদ্ধার
করা
অস্ত্রের
মধ্যে
১১টি
বন্দুক,
২৭টি
দেশি
ধারালো
অস্ত্র,
৮টি
ক্রিকেট
স্টাম্প
ও
১৫টি
কার্তুজ
রয়েছে।
বিএনপির
ওই
কর্মীর
নাম
মুহাম্মদ
কামাল
(৫০)।
তিনি
বিএনপির
কেন্দ্রীয়
ভাইস
চেয়ারম্যান
(পদ
স্থগিত)
গিয়াস
উদ্দিন
কাদের
চৌধুরীর
অনুসারী
হিসেবে
পরিচিত।
এডমিন 













