ইলিয়াস
আলীসহ
বিরোধী
নেতাদের
আওয়ামী
লীগ
আমলে
গুম
হওয়ার
ঘটনাগুলোয়
সরকারি
সংস্থার
বিরুদ্ধেই
অভিযোগ
উঠেছিল।
দেশি-বিদেশি
মানবাধিকার
সংগঠনগুলোও
সরব
হয়েছিল,
তবে
তখন
কোনো
সংস্থাই
স্বীকার
করেনি।
তৎকালীন
প্রধানমন্ত্রী
শেখ
হাসিনাসহ
আওয়ামী
লীগের
নেতারা
তখন
গুমের
অভিযোগগুলোকে
‘নাটক’
বলেও
আখ্যায়িত
করেছিলেন।
তাজুল
জানান,
ইসলামী
ছাত্রশিবিরের
নেতা
গোলাম
কিবরিয়া
মিহিন,
হাফেজ
জাকির,
চৌধুরী
আলম—এমন
কয়েকটি
উল্লেখযোগ্য
গুমের
ঘটনার
পরিকল্পনাকারীও
ছিলেন
জিয়াউল
আহসান।
গুমের
পর
হত্যার
ঘটনায়
জিয়াউল
আহসানের
বিরুদ্ধে
আনুষ্ঠানিক
অভিযোগ
প্রসিকিউশন
উপস্থাপনের
পর
ট্রাইব্যুনাল
তা
আমলে
নেন।
গুমের
তদন্তে
৫০০
মানুষকে
হত্যার
বিষয়ে
প্রসিকিউশনের
কাছে
তথ্য
এসেছে
বলে
জানান
প্রধান
প্রসিকিউটর।
এডমিন 













