বিবৃতিতে
আরও
বলা
হয়,
গত
১৭
নভেম্বর
আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত
কোর
কমিটির
সভায়
একটি
সংস্থার
প্রধান
দাবি
করেন,
তাদের
মনিটরিং
সার্ভিল্যান্স
দুর্বল
করা
হচ্ছে।
এতে
নাকি
জাতীয়
সার্বভৌমত্ব
ও
দেশবিরোধী
কর্মকাণ্ড
তদারকি
করা
কঠিন
হয়ে
যাবে।
এরপর
স্বরাষ্ট্র
উপদেষ্টা
লেফটেন্যান্ট
জেনারেল
(অব.)
জাহাঙ্গীর
আলম
চৌধুরী
বাংলাদেশ
টেলিযোগাযোগ
অধ্যাদেশ
২০২৫
বিষয়ে
একটি
সভা
আহ্বানের
নির্দেশ
দেন।
বিবৃতিতে
বলা
হয়,
প্রকাশিত
খসড়ার
কমপক্ষে
দুটি
নাগরিক
সুরক্ষা
সরিয়ে
ফেলে
আগামী
সপ্তাহে
আরেকটি
নতুন
খসড়া
উপস্থাপন
করা
হবে,
যা
আসলে
নাগরিকদের
সঙ্গে
আলাপ-আলোচনা
ছাড়াই
করা
হচ্ছে।
নজরদারির
মতো
একটি
স্পর্শকাতর
বিষয়ে
স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়
সবকিছুর
কেন্দ্রবিন্দু
হতে
চাচ্ছে,
যা
নাগরিকদের
জন্য
হুমকিস্বরূপ
এবং
হাসিনা
আমলের
নজরদারি
ক্ষমতা
পুনরায়
চালু
হওয়ার
বাস্তবতা
তৈরি
করবে।
আড়িপাতা
ও
নজরদারির
ক্ষমতা
কার
হাতে
থাকবে,
কোন
সংস্থাগুলো
আড়িপাতার
অনুমোদন
পাবে,
তদারকি
করবে
এবং
ক্ষমতার
বণ্টন
কেমন
করে
নিরূপণ
হবে,
তা
নিয়ে
জটিলতা
সৃষ্টি
করা
হচ্ছে,
যা
ভয়ংকর
হাসিনার
দিনগুলোর
কথা
স্মরণ
করিয়ে
দিচ্ছে।
এডমিন 













