শুনানিতে
ওমর
ফারুক
ফারুকী
বলেন,
প্রথম
আলো
এবং
ডেইলি
স্টার
বাংলাদেশের
সবচেয়ে
প্রচলিত
ও
গ্রহণযোগ্য
পত্রিকা।
এ
পত্রিকা
দুটির
প্রচারসংখ্যা
সবচেয়ে
বেশি।
বিদেশিরা
ডেইলি
স্টার
পত্রিকা
পড়ে
বাংলাদেশের
খোঁজখবর
রাখেন।
সাংবাদিকদের
হুমকি
দেওয়া,
জানমালের
ক্ষতি
করা,
দুটো
পত্রিকায়
আগুন
লাগিয়ে
দেওয়া
এবং
লুটপাট
করায়
বাংলাদেশের
মানুষের
ভাবমূর্তি
ক্ষুণ্ন
হয়েছে।
সারা
পৃথিবীতেও
সুনাম
ক্ষুণ্ন
হয়েছে।
শরিফ
ওসমান
হাদির
হত্যাকে
কেন্দ্র
করে
আসামিরা
এ
হামলা
করেছে।
হামলার
ঘটনা
দেখে
আসামিদের
কেউ
কেউ
সেটা
অনলাইনে
প্রচার
করে।
আবার
সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যম
ব্যবহার
করে
হামলা
করার
জন্য
একদল
উসকানি
দিয়েছে।
সরকারি
এই
কৌঁসুলি
আরও
বলেন,
বিভিন্ন
ফেসবুক
পেজের
লাইভ
ও
ধারণকৃত
মিডিয়ার
ভিডিও
ফুটেজে
গ্রেপ্তার
ব্যক্তিদের
ঘটনাস্থলে
দেখা
গেছে।
মামলার
তদন্ত
কর্মকর্তা
সেই
ভিডিও
ফুটেজ
দেখে
তাদের
শনাক্ত
করে
গ্রেপ্তার
করেন।
মামলার
ধারাগুলো
জামিন
অযোগ্য।
তদন্তের
স্বার্থে
আসামিদের
জেলহাজতে
আটক
রাখা
প্রয়োজন।
এডমিন 













